কচি ভোদা চোদা বিকৃত

একটা অদ্ভুত অনুভূতি নিয়ে ঘুমটা কেন জানি ভেঙে গেলো আমার. কিছু যেন ঘটছে আমার সাথে. ঘুম ভাঙতে মাথাটা এদিক ওদিক করতেই চোখ খুলে গেলো আমার. এখনো যেন কেমন অস্বচ্ছ লাগছে একটু. হয়তো ঘুমের কারণে. ঘর আলোকিত,টেবিল ল্যাম্প টা জ্বলছে… কিন্তু আমিতো অফ করেই শুয়েছি. সেই আলোতেই দেখলাম হুট্ করে কে যেন সরে গেলো. তবে যা দেখার আমি দেখে ফেলেছি ততক্ষনে.  স্নেহা!! পালাতে যাচ্ছিলো কিন্তু সেও দেখে ফেলেছে যে আমি তাকে দেখে ফেলেছি. দরজার কাছেই দাঁড়িয়ে রইলো সে. কয়েক মুহূর্তের জন্য সেও থতমত হয়ে দাঁড়িয়ে গেলো. এতো রাতে স্নেহা কি করছে আমার ঘরে? আর চাদরটা এভাবে আমার গা থেকে সরানো কেন?


নিজের পায়ের দিকে চোখ যেতেই পায়ের আগেই একটা জায়গায় চোখ আটকে গেলো আমার. আমার গোপনঙ্গটা প্যান্টের বাইরে!! আর সেটা সম্পূর্ণ দণ্ডয়মান. শুধু তাই নয়… সেটার চারিদিক ভিজে ভিজে. আমার চোখ ছানাবড়া হয়ে গেলো. আমি সেই দৃষ্টিতেই তাকালাম স্নেহার দিকে. তারমানে ঘুমের মধ্যে যে আমার মনে হচ্ছিলো আমার সাথে কিছু ঘটছে সেটা আসলে…….. ওহ মাই….!!! আমি একবার ঘুরে তাকালাম বাঁ দিকে. স্ত্রী ঘুমিয়ে কাদা. আমি আবার তাকালাম স্নেহার দিকে. সেও বুঝে গেছে যে দেরী হয়ে গেছে. তার পালিয়ে যাবার আগেই আমি তাকে দেখে ফেলেছি.


কিন্তু একি!! ও ঐভাবে মুচকি হাসছে কেন? ওর কি ভয় করছেনা? লজ্জা করছে না? নিজের বান্ধবীর বাবার সাথে এমন একটা জঘন্য কাজ করেও ঠোঁটে আঙ্গুল চেপে ধরে হাসছে সে!! আমি কি করবো? কি বলবো কিচ্ছু বুঝতেই পারছিনা. কি করা উচিত আমার? ওকে খুব করে বকা দেবো? ওর বাবা মায়ের সাথে কথা বলার ভয় দেখাবো? কি করবো এখন আমি? আমি কিছু ভেবে ওঠার আগেই দেখি সে আবারো এগিয়ে আসছে আমার কাছে. হয়তো লুকোনোর আর কোনো কিছুই নেই দেখে সে সাহসী হয়ে উঠেছে.


ও যে একেবারে আমার বিছানার সামনে চলে এলো. আমি ইশারায় ওকে ‘এসব কি করছিলে’ জিজ্ঞেস করাতে ওর মুখে দেখি একটা দুস্টু হাসি হেসে আমার সামনে ঝুঁকে ঠোঁটে আঙ্গুল ঠেকিয়ে ইশারায় আমায় চুপ থাকতে বললো আর তারপরেই…… তারপরেই ও যেটা করলো সেটা দেখে আমি আবারো চমকে উঠলাম!! ওর ডান হাত আবারো মুঠোয় নিলো আমার ঐটা!! আমি অবাক…. কি সাহস!! এতো অস্পর্ধা এইটুকু মেয়ের!! বাবার বয়সী বান্ধবীর বাবার গোপন স্থানে হাত দিচ্ছে. চোখে মুখে কোনো অনুতাপ নেই, বরং একটা দুস্টুমি. ছোটদের দুস্টুমি কিছু ক্ষেত্রে বড়োরা মেনে নেয়… কিন্তু এই দুস্টুমি যে ভয়ঙ্কর!!

আমি উঠতে যাচ্ছিলাম কিন্তু স্নেহা আমার ঐটা খুব জোরে চেপে ধরে অন্যহাত দিয়ে আমার বুকে চাপ দিয়ে আবার আমায় শুইয়ে দিলো. আশ্চর্য ব্যাপার…. ছয় ফুটের হাটকাট্টা লোক আমি, ব্যায়াম এখনো চালিয়ে যাই. শরীর আজও আমার গর্ব. আর সেই আমাকেই কিনা একটা পুচকে আজকের মেয়ে আবারো শুইয়ে দিলো. ওর হাতে কি অনেক জোর? মোটেই না…… আমার মেয়েই মতোই তো সে. তাহলে কিকরে এক হাতের চাপে আমি শুইয়ে পড়লাম?

জানিনা… বুঝলাম না কিচ্ছু কিন্তু আমার চোখ দেখছে এক ভয়ঙ্কর দৃশ্য. আমার মেয়ের প্রিয় বান্ধবী…… নিজের শরীরটা নিয়ে গেলো আমার পায়ের কাছে. কিছুটা বিছানায় উঠে এলো সে. ঝুঁকে নিজের শরীরটা নিয়ে গেলো আমার তলপেটের কাছে. আমি তো অবাক….. যেন তোয়াক্কাই করছেনা আমাকে. যেন একটুও ভয় লাগছেনা আমাকে. আমার অস্তিত্বই যেন গুরুত্বপূর্ণ নয় ওর কাছে. 

না…. না… এটা হতে পারেনা…… আমার চোখের সামনে এই মেয়েটা সেই চরম কাজটা করে ফেললো. ওর মুখে হারিয়ে গেলো আমার গোপনঙ্গের মাথাটা. আহ্হ্হঃ শিহরণ খেলছে শরীরে… অনুভব করেও আর এটা ভেবেও যে একটু আগে ঘুমন্ত অবস্থাতেও সে আমার সাথে এটাই করছিলো!


আমার শরীর যেন অবশ হয়ে গেছে. আমি শুধুই দেখে চলেছি এই যৌবনের দিকে পা বাড়ানো সদ্য বড়ো হতে থাকা মেয়েটা কিভাবে নিজের বান্ধবী কে ঠকিয়ে তারই বাবার ঐটা চুষছে. আঃহ্হ্হঃ কি সুখ!! ওর ঠোঁটের ওঠা নামা, মুখের গরম লালা এই দৃশ্য উফফফফফ অবর্ণনীয়.


কিন্তু না!! নানা!! এসব…. এসব খুব ভুল!! পাপ!!  উঠে বসে ওর মাথাটা টেনে সরিয়ে রাগী রাগী দৃষ্টিতে তাকালাম ওর দিকে. কিন্তু একটুও ভয় পেলো বলে তো মনে হলোনা আমার বরং আমার এই রাগী রূপ যেন দেখে খুশি হলো সে. মুখে এখনো সেই শয়তানি হাসি. মেয়েটাকে না জানি কতবার দেখেছি. আজকে এসেছিলো দুই বান্ধবী একসাথে থাকবে বলে.

এর আগে আমার মেয়েও থেকেছে ওদের বাড়িতে. তাছাড়া এই মেয়েটা কতবার এসেছে আমাদের বাড়িতে. বেশ কাছেই ওর বাড়ি. ধোনি পরিবারের আদুরে মেয়ে সেটা জানি. আমার কন্যার সাথে এক স্কুলে…… আর তার থেকেও বড়ো কথা অনেক ছোট্ট বয়সেও ওকে কয়েকবার দেখেছি. স্কুলে আমার মেয়ের হাত ধরে ঢুকতো আর আজ সে কিনা সেই বান্ধবীর বাবার সাথেই!!


এখনো তাকিয়ে আমার দিকে. সেই ছোটবেলার মুখটা যেন একই আছে শুধু কিছু যেন বদলে গেছে তাতে. শরীর বড়ো হয়েছে….. আরও বৃদ্ধি পাবে কিন্তু সেই নিষ্পাপ মুখটা যেন আজ থেকেও নেই. বেশ সুন্দরী হয়েছে সে দেখতে… এখনো বাড়ার বয়স হয়তো আরও পাগল করা রূপ হবে তার যা দেখে আজকালকার যুবকরা একে নিজের প্রেমিকা রূপে পেতে চাইবে কিন্তু সেসব তো পরের কথা, তার আগেই এই মেয়ে যাসব করছে তাতো ভয়ানক!! 

হটাৎ করে উঠে আমার গালে একটা চুমু খেয়ে আমার পাশে বসে আমায় জড়িয়ে ধরলো স্নেহা. আমি চট করে আরেকবার ঘুমন্ত স্ত্রীকে দেখে নিয়ে ওকে জিজ্ঞাসা করলাম ধীর কণ্ঠে এসব কি? কোনো উত্তর দিলো না সে… শুধুই সেই দুস্টু হাসি আর আবারো গালে চুমু. আমার রাগ কি কমে গেছে ওর প্রতি? নইলে ও যে আবার হামাগুড়ি দিয়ে আমার পায়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেখেও কেন প্রতিবাদ করতে পারছিনা?


আহ্হ্হঃ এ যে দেখি আবারো নিজের নোংরামী শুরু করলো সে. আমি আটকাতে চেয়েও পারছিনা. আবারো যেন অবশ আমি. সে এদিকে কাকুর ওই গোপন জিনিসটা মুখে পুরে টানছে. আমার ওতো বড়ো জিনিসটা মুখে পোড়ার মতো ক্ষমতা এখনো হয়নি কিন্তু যে ক্ষমতা এই বয়সেই প্রাপ্ত করেছে তা সাংঘাতিক! আমার ওই মুন্ডিটা শুধু চুষছে না…. জোরে জোরে জিভ বোলাচ্ছে ওটাতে. আমার দন্ডটা কেঁপে কেঁপে উঠছে, সাথে আমিও. সেটা দেখে কি হাসি তার. মুখে হাত দিয়ে আমায় দেখে হাসছে. যেন কত মজার জিনিস. তারপরে আবারো যতটা সম্ভব মুখে নিয়ে মাথা ওপর নিচ করছে.

মনে পড়লো একবার অনেক আগে নিজের মেয়েকে আনতে গিয়ে দেখি এরা দুজন দাঁড়িয়ে স্কুলের গেটের সামনে. কাছে যেতেই রুমকি আমার কাছে এসে হাত ধরে নিলো. তারপরে বললো – জানো বাপি… ওর কেউ আসেনি এখনো.. ওর ভয় করছে. আমি সেদিন ওকে বলেছিলাম – চলো.. তোমায় আমি নিয়ে যাচ্ছি. কিন্তু তখনি ওর মা নাকি বাবা… বোধহয় মা-ই হবে এসেছিলো ওকে নিতে. সেইদিন যে মেয়ে প্যারেন্ট এর দেরিতে ভয় পেয়ে গেছিলো…. আজ সেই এত বড়ো একটা কাজ করে ফেললো!!


আহ্হ্হঃ ওর ওই কোমল হাতটা কিভাবে আমার ঐটার গায়ে লেপ্টে রয়েছে. ও দেখছি সব জানে… কিভাবে ওটা ধরে ওপর নিচ করছে দেখো!! আহ্হ্হঃ তারওপর আবার ওই মুখের ভেতর আমার যৌনঙ্গের মাথা ঢোকানো. আহ্হ্হঃ এ এক অদ্ভুত অনুভূতি, এক অদ্ভুত পরিস্থিতি. আবারো তাকালাম বৌয়ের দিকে. সে ওপাশ ফিরে ঘুমিয়ে কাদা. জানতেও পারছেনা এপাশে কি ভয়ানক ব্যাপার ঘটছে. তারই স্বামীকে তারই মেয়ের বান্ধবী!! উহ্হঃ ভাবতে পারছিনা…. কিচ্ছু ভাবতে পারছিনা.

মুখ থেকে মুন্ডিটা বার করে জোরে জোরে নাড়াতে লাগলো আমার ঐটা. আর হাসিমুখে তাকিয়ে রইলো আমার দিকে. কি মিষ্টি হাসি, কি মিষ্টি মুখটা স্নেহার… কিন্তু একেবারে বিপরীত কাজে লিপ্ত সে. আহ্হ্হঃ কি লাগছে ওকে দেখতে!! ঠিক কি বলবো সেটা জানিনা.. হয়তো কিছু বিশেষণ নেই এর জন্য. আমার মেয়ের একটা ম্যাক্সি পড়েছে সে.


স্লিভলেস আহ্হ্হঃ বুকের কাছটার ফোলা জায়গাটা স্পষ্ট. এই বয়সেই এরকম স্তন!! এইতো সেদিনের ব্যাপার যেন….. আমাদের বাড়িতে খেলতে এসেছিলো আমার মেয়ের সাথে. ফ্রক পড়া মেয়েটা. শরীরে সামনে পিছন সব সমান ছিল. আর আজ সেই সমান জায়গাই বৃদ্ধি পেয়ে এই রূপ নিয়েছে. বুক হয়ে উঠেছে স্তন!!


আজকে যখন মেয়ে দুটো বসার ঘরে বসে টিভি দেখতে দেখতে গল্প করছিলো তখন আমি একটা ম্যাগাজিন নিতে ওই ঘরে এসেছিলাম. দুজনে টিভিতে গান শুনতে মগ্ন. আমি সামনের টেবিল থেকে ম্যাগাজিনটা তোলার সময় একবার এই মেয়েটার সাথে চোখেচুখি হয়. তখনও একটা মিষ্টি হাসি হেসেছিলো এ. আমিও প্রত্তুতরে হালকা হেসে ম্যাগাজিনটা নিয়ে ওদের পাশে এসে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করেছিলাম – কি রে…. দুজনে কি দেখছিস? নতুন ফিল্ম নাকি? 

আমার মেয়ে বলেছিলো নতুন না পুরোনো. আমি অবশ্য অনেকদিন ফিল্ম সেইভাবে দেখিনা. আজকালকার ছবি ভালো লাগেনা. তবু দাঁড়িয়ে দেখছিলাম একটা গান. কিসব আজব গান….. কোনো মাথামুন্ডু নেই. কোথায় নেমে এলো বিনোদন জগৎ.


এসব কি গান রে? এটা বলতেই ওদের দিকে তাকিয়েছিলাম. আমি দাঁড়িয়ে ছিলাম তাই আমায় চোখ নামিয়ে ওদের দিকে তাকাতে হয়েছিল. প্রথমেই আমার এই চোখ গেলো সোজা আমার সামনেই বসে থাকা কন্যার বান্ধবীর ম্যাক্সি থেকে হালকা উন্মুক্ত ক্লিভেজ! তখনি কিরকম একটা হয়েছিল আমার. নিজের মেয়েকে রোজ দেখছি….. ও বেশ সুন্দরী হচ্ছে মায়ের মতো কিন্তু সে তো আমার মেয়ে তাই ওটা আলাদা ব্যাপার কিন্তু পাশে বসে থাকা মেয়েটা তো কেউ না আমার তাই কি তার প্রতি হটাৎ একটা অন্য নজর এসেছিলো আমার?

তখনি অবাক হয়েছিলাম স্নেহার শরীর দেখে. এই মেয়ের এই বয়সেই এমন উন্নত শরীর হয়েছে!! তাহলে আরও বড়ো হলে কি হবে শরীরটা!! স্নেহা নিজের চুলটা বাঁদিক থেকে ডানদিকে সরিয়ে দিয়েছিলো. দৃষ্টি টিভির দিকে. কিন্তু এর ফলে ওর শরীরের ওই খাজ যেন আরও কিছুটা উন্মুক্ত হয়ে গেছিলো কিছুক্ষনের জন্য. সেইদিকে কয়েক পলক তাকিয়েই চোখ ঘুরিয়ে নিয়েছিলাম আর কেন জানি ওর ঘাড়ে হাত রেখে ‘দেখ তোরা’ বলে ফিরে এসেছিলাম. অবশ্য আসার আগে আরেকবার স্নেহার ওই মিষ্টি হাসি মুখটা দেখেছিলাম. ও মাথা তুলে আমায় দেখেছিলো.


আর সেই রাতেই কিনা এই ঘটনা ঘটছে! আহ্হ্হঃ কি করছে স্নেহা এটা! আমার ইয়ে টা কি অশ্লীল ভাবে খাচ্ছে! যেন ললিপপ ওটা. প্রচন্ড ভালোলাগা আর সুখে চোখ বুজে আসছে কিন্তু এসব যে অনুচিত… জঘন্য ব্যাপার!


আজরাতে ঘুমোতে আসার আগেও একবার ওদের দেখতে ওদের ঘরে গেছিলাম. দুই বন্ধু হাসাহাসি করছিলো. আমায় দেখে রুমি হেসে ঘরে আসতে বলেছিলো. আমি আর ঢুকিনি কিন্তু বলেছিলাম এবার শুয়ে পড় তোরা. তখনো একবার মেয়ের পাশে বিছানায় হেলান দিয়ে বসে থাকা এই মেয়েটার হাসি মুখটা. তখনো একবার ওকে দেখে কেমন যেন একটা অদ্ভুত অজানা অনুভূতি হয়েছিল…. তবে সেটা কয়েক পলকের জন্য. পরনের ম্যাক্সি থেকে পা টা কিছুটা বেরিয়ে ছিল. ওর নিজের নজর সেদিকে না গেলেও আমার নজর গেছিলো. কিন্তু আমি সঙ্গে সঙ্গে চোখ ফিরিয়ে মেয়েকে শুভরাত্রি বলে ফিরে আসছিলাম.

‘গুডনাইট কাকু’ এখনো কানে ভাসছে স্নেহার গলার স্বর. তখন তো পাল্টা আমিও গুডনাইট বলে ফিরে এসেছিলাম কিন্তু কিকরে জানবো এই নাইট কতটা ভয়ানক হতে চলেছে!


শেষবারের জন্য ওকে আটকাতে গেলাম. ওর মাথায় হাত রেখে সরিয়ে দিতে চাইলাম…. কিন্তু স্নেহা অমনি আমার হাত ধরে যৌনাঙ্গ লেহন করতে করতেই আমার হাত ধরে নিজের ওই ফোলা মাংস গুলোর একটা ধরিয়ে দিলো! সেই জায়গা যা নারী শরীরে অন্যতম গর্ব আর আকর্ষণ. আমার হাত ঐখানে চেপে ধরে নিজেই আমার হাতের দ্বারা নিজের স্তন মর্দন করতে লাগলো. এদিকে একটিবারের জন্য আমার ঐটা মুখ থেকে বার করেনি…. যেন অসাধারণ সুস্বাদু কোনো খাবার সেটি.


ওর মুখ থেকে হালকা উমমমম উমমমমম আওয়াজ বেরিয়ে আসছে. ওতো বড়ো যৌনাঙ্গ তো সম্পূর্ণ রূপে গ্রহণ করা সম্ভব নয় তাই যতটা পেরেছে মুখে নিয়ে আদর করছে সেটাকে. এদিকে আমার নিজের হাত আমারই অবাধ্য হয়ে ওই স্তন টিপতে শুরু করেছে এখন! আমার থাবায় অনুভব করছি ওই নরম নরম স্তন….. উফফফ কি সুন্দর.

এই প্রথমবার আমার নিজের থেকে কিছু করাতে আবার চাইলো সে আমার দিকে. ওর চোখে মুখে নিষিদ্ধ আনন্দ. দুস্টু নোংরা হাসি খেলা করছে. আরও কিছুটা উঠে এসে সে এবারে আমার পেটের ওপর কিছুটা উঠে এলো. তার ওই সুন্দর স্তন জোড়া লেপ্টে গেলো আমার পেটের সাথে. আমার তলপেটে নিজের মাথা রেখে আবারো স্বাদ নিতে লাগলো সে আমার যৌনঙ্গের. আহ্হ্হঃ এ কি সুখ হচ্ছে আমার? মেয়ের মাকে সেইভাবে কোনোদিন রাজি করাতে পারলাম আর এই মেয়েটা নিজের থেকেই…. উফফফফ কিসব করে চলেছে!


আমার হাত যেটা ওর স্তন মর্দনে ব্যাস্ত ছিল, এবার দেখি সেই হাত ওর পিঠে ঘুরে বেড়াচ্ছে. কাপড়ের বাইরে অনাবৃত যে শরীরের পেছনের অংশ টুকু সেখানের মাখন ত্বকে হাতটা সেই পিঠ অনুভব করছে. আহ্হ্হঃ কি দুধে আলতা শরীর তারওপর এমন কমল…. আনহুল যেন স্লিপ করে যাচ্ছে বারবার.


একি!! এটা কি করছে স্নেহা!! আবারো আমার চোখের সামনে এই মেয়েটা আরেকটা কুকর্ম করলো. নিজের পরনের ম্যাক্সিটা এক ঝটকায় কোমর পর্যন্ত তুলে নিজের নিতম্বে নিজেই হাত বোলাতে লাগলো. এ কি করছে এই মেয়ে!

উফফফফ কি সুন্দর শরীর হয়েছে স্নেহার. দুধে আলতা গায়ের সাথে এমন শরীর… তাও এই বয়সেই! এর যে এখনো আরও পরিবর্তন হওয়া বাকি! কিন্তু সত্যিই কি আর কিছু আছে পরিবর্তন হবার মতো? এখনি তো দেখছি একটা পরিণত নারীর শরীরের অধিকারিণী স্নেহা. প্রতিটা চড়াই উৎরাই দৃশ্যমান এখনি.


আচ্ছা আমিও তো পুরুষ. যতই প্রকৃতির নিয়মে বয়স বৃদ্ধি পেতে থাকুক সেই প্রকৃতির নিয়মেই বাকি ক্রিয়া গুলি আজও বর্তমান আমার মধ্যে. তারওপর এরকম সুস্বাস্থ্য আমার, ক্ষিদেও দারুন. এমন একজন পুরুষের সম্মুখে এমন কিছু ঘটতে থাকলে কি করা উচিত আমার? কি করা উচিত এক তাগড়াই পুরুষের?


উচিত অনুচিত জানিনা…. কিন্তু স্নেহার ওই উল্টোনো কলসির মতো নিতম্বর দাবনায় হাত দেবার লোভ আর আমি সামলাতে পারলাম না. স্পর্শ করলাম ওই অসাধারণ কলসীতে. আহঃহ্হ্ না জানি কত সুস্বাদু মাংস আছে এই অংশে!! উফফফফ একটু চাপ দিতেই আমার আঙুলের ছাপ পড়ে গেলো দেখছি…. উফফফ! 

আমি ঠিক করলাম না ভুল জানিনা. কিন্তু কেন জানি মন আর মাথার যুদ্ধে আমার মাথা জয়লাভ করতে শুরু করেছে. দুই দাবনা চটকাতে ব্যাস্ত আমার হাত. এদিকে মেয়ের বান্ধবীও আমার লিঙ্গ চোষনে মত্ত. আচ্ছা সে যখন সব ঠিক ভুল তোয়াক্কা না করে নষ্টামীতে মত্ত তাহলে আমিও বা কেন এতো চিন্তা করছি? কিন্তু… কিন্তু চিন্তা যে করতেই হচ্ছে… এ যে আমার মেয়ের বয়সী একটা মেয়ে. যৌবনে পা রাখতে না রাখতেই ভেতরের ডাইনি জেগে উঠেছে এর মধ্যে. আর তার শিকার তার বান্ধবীর পিতা!! আমার তো উচিত এটা হওয়া থেকে আটকানো.


ওই যে বললাম….. মন আর মাথার লড়াই হয়েই চলেছে অনবরত. কিন্তু যুদ্ধের জয়লাভ এগিয়ে  গেছে এই মাথা. আর তার ফলাফলও লক্ষণীয়. আমার নিজের হাত আমারই অবাদ্ধ হয়ে…. এই মেয়েটার নিতম্ব মাঝের নিম্নে উপস্থিত যোনির আশেপাশে কিনা ঘোরাঘুরি শুরু করেছে!! আমি নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিজের মেয়ের বন্ধুর যোনির ওপর আঙ্গুল ঘষতে শুরু করেছি এবারে. দুটো আঙ্গুল দিয়ে ওই পাঁপড়ি জোরে জোরে রগড়াতে শুরু করে দিয়েছি আমি!! 

আমার হাতের দুস্টুমির উত্তেজনায় কেঁপে উঠলো ওর পা দুটো…… মুখ থেকে আমার বাঁড়াটা বার করে সিলিং এর দিকে মুখ তুলে হা করে ধীরে ধীরে মোনিং করতে শুরু করেছে স্নেহা. উফফফফ ওর এই তরপানির জন্য দায়ী আমার হাত এটা ভাবতেই আমার ভেতরে একটা দারুন আনন্দ হলো. কিভাবে কেঁপে কেঁপে উঠছে স্নেহা উফফফ


আমার ভেতর থেকে কে যেন আমায় বললো – দেখছো কি অবস্থা মেয়েটার করছো তুমি? দেখো কিভাবে তরপাচ্ছে মেয়েটা? বেশ হয়েছে….. এর জন্য তো ওই দায়ী… তুমি তো আর ওর কাছে যাওনি… ও নিজেই এসেছে তোমার কাছে. এবারে বুঝুক শালী…… সিংহের গুহায় গিয়ে ঘুমন্ত সিংহকে জাগালে কি তার ফল হয়…… তুমি কিন্তু থামবেনা….. করতে থাকো যা করছো…… ওকে বুঝিয়ে দাও তুমি কি জিনিস… কার পাল্লায় পড়েছে এই মেয়েটা.


ঠিক তখনি আরেকজন কে যেন বললো – এসব কি করছো তুমি?! ছি : ও যে তোমার মেয়ের বন্ধু! তোমার মেয়ের বয়সী একটা মেয়ে…. ও ভুল করছে বলে তুমিও কি একই ভুল করবে নাকি? 

আবারো সেই প্রথম স্বর বললো – আহ্হ্হঃ এসব কথার কোনো মানেই নেই… আরে তুমি তো আর এসব করতে চাও নি… সে নিজেই চায় এসব করতে… তাহলে তুমিও বা আটকাচ্ছ কেন… এই মেয়েটা যা চাইছে করতে দাও….. এই বয়সে ওর খুব ক্ষিদে তাইনা? শালী কে বুঝিয়ে দাও তোমার ক্ষিদে ওর থেকেও কত গুন বেশি. দেখছো না… শুধু তোমার হাতের স্পর্শেই কিভাবে তরপাচ্ছে মেয়েটা?


এবারে যখন তুমি ওকে নিয়ে খেলবে তখন ওর কি অবস্থা হবে ভাবতে পারছো…. উফফফফ দেখো নিজের বাঁড়ার দিকে….. সেও কেমন আনন্দ পাচ্ছে মেয়েটার এই অবস্থা দেখে. ওকে আরও আরও তরপাও…. এই বয়সে খুব শখ না শালীর? ওর ভেতরের সব ক্ষিদে মিটিয়ে দাও…….. না……… মিটিও না…… বরং ওর ক্ষিদে…….. আরও বাড়িয়ে দাও… যাতে একবার নয়, দুবার নয়.. বারবার সে তোমার হাতের খেলনা হতে ছুটে আসে তোমার কাছে.


– কিন্তু… কিন্তু সে যে তোমার মেয়ের প্রিয় বন্ধু! একবার দেখো ওকে… কি নিষ্পাপ মুখটা.. 

– নিষ্পাপ মুখ শালির? তাহলে ওই নিষ্পাপ মুখ নিয়ে এই নোংরামি করতে এলো কেন এতো রাতে? নিজের বন্ধুর পাশ থেকে উঠে তারই বাবার ঘরে ঢুকে তার বাঁড়া চুষছিলো কেন এই নিষ্পাপ মুখের অধিকারীনি? কারণ তার ক্ষিদে পেয়েছে…… সে খেতে চায়……. আর তোমার কাজ ওকে সাহায্য করা….. শুধু ওকেই না… নিজেকেও সাহায্য করা….. আয়েশ করে উপভোগ কোরো মেয়েটাকে….


শিকার নিজেই এসেছে তোমার কাছে… দেখো একবার… আহ্হ্হঃ কি সুস্বাদু কচি মাংস তোমার সামনে! এই সুযোগ হাতছাড়া করবে তুমি? ভুলে যেও না তুমি একে অসাধারণ পুরুষাঙ্গর অধিকারী……. সেই পুরুষাঙ্গর ইচ্ছাপূরণ তোমার কর্তব্য. ওই দেখো কিভাবে লৌহ দণ্ডে পরিণত হয়েছে তোমার পুরুষাঙ্গ. ওর যে গর্ত চাই….. ওই অজগর আজ নতুন গুহায় ঢুকতে চায়……. এই সুযোগ হাতছাড়া করোনা তুমি!


দেখো… নিজের চোখেই দেখো কিভাবে মুখে হাত চেপে গোঙ্গাচ্ছে মেয়েটা! উফফফ এই সুযোগ হাতছাড়া করলে আর কোনোদিন নিজেকে পুরুষ বলোনা… পুরুষ তো তুমি…. তাহলে কেন এতো ভাবছো…. এই কচি মালটাকে ব্যবহার করো…..এটাই পুরুষের কাজ…. এটাই তোমার করা উচিত. 


————————– (চলবে) —————————–

Next Post Previous Post