Thread Rating:
  • 86 Vote(s) - 2.95 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Erotic Thriller নন্দনা - NOT OUT (সমাপ্ত)
(22-09-2023, 03:15 PM)chndnds Wrote: Darun Update

[Image: Thank-you-PNG128.png]

(22-09-2023, 08:00 PM)RickyX6T9 Wrote: Best story

[Image: Thank-you-PNG128.png]
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
Heart 
আমি জানি তুমি কি জিনিস। তোমার প্রতিটা গল্পেই তার প্রমাণ পায়েছি। তোমার পাঠক হিসাবে তোমার কাছে একটাই ইচ্ছে পোষণ করছি নন্দনা বন্ধনাকে নিয়ে তুমি যা ইচ্ছা তাই কর কিন্তু ওদের স্বামীকে গন্ডু বানিয়ে দিও না।

আর একটা অভিযোগ আছে তুমি যত বড়ই আপডেট দাও না কেন আমার কাছে ছোট মনে হয় প্রয়োজনের সময় বেশি নাও তারপর বিশাল একটা আপডেট দাও।
                             ???
[+] 2 users Like rpsanam's post
Like Reply
(22-09-2023, 08:54 AM)Bumba_1 Wrote: কাহিনীতে পুনরায় বন্দনার এবং তার পরিবারের অন্তর্ভুক্তি যে তোমরা পছন্দ করেছো, এটা জেনে ভালো লাগলো। যেহেতু এটাই আমার শেষ লেখা, এরপর আর কিছু লিখবো না! তাই চেষ্টা করবো গল্পের আর যেটুকু বাকি আছে তাতে এমন কিছু সংযোজন করতে, যা আগে কখনো কেউ করেনি। সঙ্গে থাকো এবং পড়তে থাকো  thanks

তুমি যদি ফোরামে আর না লেখ তাহলে আমরা কার গল্পের আপডেট এর অপেক্ষায় থাকবো। এই ফোরামে তোমার আর কাদের ভাইয়ের গল্প রেগুলার পড়ে যাচ্ছি আস্তে আস্তে যদি তোমরা সবাই হারিয়ে যাও তাহলে ফোরামটা অকাল মৃত্যুবরণ করবে।
[+] 1 user Likes rpsanam's post
Like Reply
(23-09-2023, 08:13 PM)rpsanam Wrote: আমি জানি তুমি কি জিনিস। তোমার প্রতিটা গল্পেই তার প্রমাণ পায়েছি। তোমার পাঠক হিসাবে তোমার কাছে একটাই ইচ্ছে পোষণ করছি নন্দনা বন্ধনাকে নিয়ে তুমি যা ইচ্ছা তাই কর কিন্তু ওদের স্বামীকে গন্ডু বানিয়ে দিও না।

আর একটা অভিযোগ আছে তুমি যত বড়ই আপডেট দাও না কেন আমার কাছে ছোট মনে হয় প্রয়োজনের সময় বেশি নাও তারপর বিশাল একটা আপডেট দাও।
                             ???

অনেক ধন্যবাদ  thanks আমি সবসময় বড় আপডেট দেওয়ার চেষ্টা করি।কারণ আমি মনে করি, একদিন দু'দিন অন্তর অন্তর খুব ছোট ছোট আপডেট দিলে পাঠকদের মনঃসংযোগ নষ্ট হয়ে যায়। ভবিষ্যতেও তাই বড় আপডেটই দেবো।


(23-09-2023, 08:16 PM)rpsanam Wrote: তুমি যদি ফোরামে আর না লেখ তাহলে আমরা কার গল্পের আপডেট এর অপেক্ষায় থাকবো। এই ফোরামে তোমার আর কাদের ভাইয়ের গল্প রেগুলার পড়ে যাচ্ছি আস্তে আস্তে যদি তোমরা সবাই হারিয়ে যাও তাহলে ফোরামটা অকাল মৃত্যুবরণ করবে।

সবাইকেই একদিন চলে যেতে হয়। আমাকেও চলে যেতে হবে নতুনদের জায়গা করে দেওয়ার জন্য। 
Like Reply
(23-09-2023, 09:28 PM)Bumba_1 Wrote: অনেক ধন্যবাদ  thanks  আমি সবসময় বড় আপডেট দেওয়ার চেষ্টা করি।কারণ আমি মনে করি, একদিন দু'দিন অন্তর অন্তর খুব ছোট ছোট আপডেট দিলে পাঠকদের মনঃসংযোগ নষ্ট হয়ে যায়। ভবিষ্যতেও তাই বড় আপডেটই দেবো।



সবাইকেই একদিন চলে যেতে হয়। আমাকেও চলে যেতে হবে নতুনদের জায়গা করে দেওয়ার জন্য। 

মানিয়া লহিতে পারিলাম না। অন্য পেশার সহিত লেখক পেশার তফাৎ এই যে যতদিন লেখকের কল্পনাশক্তি বিরাজমান ততদিন তাহার অবসর লইবার প্রশ্নই নিরর্থক। সুতরাং নবমুকুলের আবাহন হেতু পুরাতন পৃষ্ঠার গমণ এই ক্ষেত্রে খাটে না।
                            Namaskar
[Image: 20230923-133529.png]
Like Reply
(24-09-2023, 10:27 AM)মহাবীর্য্য দেবশর্ম্মা Wrote: মানিয়া লহিতে পারিলাম না। অন্য পেশার সহিত লেখক পেশার তফাৎ এই যে যতদিন লেখকের কল্পনাশক্তি বিরাজমান ততদিন তাহার অবসর লইবার প্রশ্নই নিরর্থক। সুতরাং নবমুকুলের আবাহন হেতু পুরাতন পৃষ্ঠার গমণ এই ক্ষেত্রে খাটে না।

কথাটা অর্ধ সত্য মিত্রবর। কল্পনা শক্তিই সবটা নহে। সাথে সেই লেখনীর সূচনার অগ্রগতি থেকে উপসংহার পর্যন্ত পৃষ্ঠা ভরানোটাও অন্যতম কর্তব্য। একটা কল্পনাকে একটু একটু বাস্তবের মাটিতে নবরূপে প্রতিষ্ঠা করা সহজ নয় সেটা তুমিও জানো। এই প্রতিষ্ঠান প্রক্রিয়ায় হাজার সমস্যার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। সেটা যে সম্পূর্ণ বাহ্যিক তা মোটেই নয়। গল্পের চরিত্র ও প্রগতি নিজেই লেখকের সম্মুখে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। তাকে যতক্ষণ না একটা লোভ দেওয়া হয় ততক্ষন তারা চুপটি করিয়া তোমার দিকে তাকিয়ে থাকে। আশার অপেক্ষায়। আর লেখক সেই মাহেন্দ্রক্ষনে ঠিক করে আর নয়, এ যে বড়ো কঠিন কাজ। মস্তিস্ক খুঁজে পায়না কোনো সঠিক পথ আর হাত হয়ে যায় অবশ।

তাই হে বন্ধু, কল্পনা মাঝে মাঝে স্বয়ং যন্ত্রণার কারণ হইয়া ওঠে। ইহাই সত্য।
Like Reply
(24-09-2023, 10:27 AM)মহাবীর্য্য দেবশর্ম্মা Wrote: মানিয়া লহিতে পারিলাম না। অন্য পেশার সহিত লেখক পেশার তফাৎ এই যে যতদিন লেখকের কল্পনাশক্তি বিরাজমান ততদিন তাহার অবসর লইবার প্রশ্নই নিরর্থক। সুতরাং নবমুকুলের আবাহন হেতু পুরাতন পৃষ্ঠার গমণ এই ক্ষেত্রে খাটে না।

(24-09-2023, 01:06 PM)Baban Wrote: কথাটা অর্ধ সত্য মিত্রবর। কল্পনা শক্তিই সবটা নহে। সাথে সেই লেখনীর সূচনার অগ্রগতি থেকে উপসংহার পর্যন্ত পৃষ্ঠা ভরানোটাও অন্যতম কর্তব্য। একটা কল্পনাকে একটু একটু বাস্তবের মাটিতে নবরূপে প্রতিষ্ঠা করা সহজ নয় সেটা তুমিও জানো। এই প্রতিষ্ঠান প্রক্রিয়ায় হাজার সমস্যার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। সেটা যে সম্পূর্ণ বাহ্যিক তা মোটেই নয়। গল্পের চরিত্র ও প্রগতি নিজেই লেখকের সম্মুখে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। তাকে যতক্ষণ না একটা লোভ দেওয়া হয় ততক্ষন তারা চুপটি করিয়া তোমার দিকে তাকিয়ে থাকে। আশার অপেক্ষায়। আর লেখক সেই মাহেন্দ্রক্ষনে ঠিক করে আর নয়, এ যে বড়ো কঠিন কাজ। মস্তিস্ক খুঁজে পায়না কোনো সঠিক পথ আর হাত হয়ে যায় অবশ।

তাই হে বন্ধু, কল্পনা মাঝে মাঝে স্বয়ং যন্ত্রণার কারণ হইয়া ওঠে। ইহাই সত্য।

দু'জনের বক্তব্যের সঙ্গেই আমি পুরোপুরি সহমত। দু'জনেই ঠিক কথা বলেছো। 'নতুনদের জায়গা করে দেওয়ার জন্য' এই কথাটা আমি just বিষয়টা এড়িয়ে যাওয়ার জন্য বলেছি। এটা যে ঠিক নয়, সেটা আমিও জানি। আমি বিদায় নিতে চাইছি একটা সম্পূর্ণ অন্য কারণে। যেদিন বিদায় নেবো, সেদিন কারণটা জনসমক্ষে জানিয়ে দেবো বন্ধুগণ।  
Like Reply
আমি বরাবরের চুতিয়া, ভাবলাম এই সুযোগ হাতছাড়া করলে ভগবান আমাকে পাপ দেবে। তাছাড়া সদ্য যৌবনে পা দেওয়া একটা অল্পবয়সী মেয়ে এইভাবে পড়ে গিয়ে কষ্ট পাচ্ছে, তাকে তো সাহায্য করতে হবে। তাই দ্রুত ওদের দিকে ছুটে গিয়ে দেখলাম বেচারী দুই পা দুইদিকে ছড়িয়ে মাটিতে বসে ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কাঁদছে। ফ্রকের তলা দিয়ে ওর ফর্সা সুগঠিত ঊরুর পুরোটাই বেরিয়ে পড়েছিলো। মুহূর্তের মধ্যে কোলে তুলে নিলাম ওকে। হঠাৎ করে আমার কোলে নিজেকে আবিষ্কার করে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলো বেচারী। তারপর হাত পা ছুঁড়ে নিচে নামার চেষ্টা করতে লাগলো। কিন্তু একবার যখন ওকে কোলে তুলে নিয়েছি, তখন গন্তব্যে না পৌঁছে দিয়ে ওকে কোল থেকে নামাবো না, এটা প্রতিজ্ঞা করে নিয়েছিলাম আমি।


[Image: Polish-20230924-153631070.jpg]

পুরোটা জানতে হলে পড়তে হবে নীল নির্জনে
সিরিজঃ- নন্দনা NOT OUT


আগামী পরশু অর্থাৎ মঙ্গলবার রাতে নিয়ে আসছি একসঙ্গে চারটি আপডেট সহ এই সিরিজের সব থেকে উত্তেজক পর্বটি

[Image: Animation-resize-gif-f3b601eb23d95beeb4e...911ac0.gif]


[+] 6 users Like Bumba_1's post
Like Reply
(24-09-2023, 03:41 PM)Bumba_1 Wrote: আমি বরাবরের চুতিয়া, ভাবলাম এই সুযোগ হাতছাড়া করলে ভগবান আমাকে পাপ দেবে। তাছাড়া সদ্য যৌবনে পা দেওয়া একটা অল্পবয়সী মেয়ে এইভাবে পড়ে গিয়ে কষ্ট পাচ্ছে, তাকে তো সাহায্য করতে হবে। তাই দ্রুত ওদের দিকে ছুটে গিয়ে দেখলাম বেচারী দুই পা দুইদিকে ছড়িয়ে মাটিতে বসে ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কাঁদছে। ফ্রকের তলা দিয়ে ওর ফর্সা সুগঠিত ঊরুর পুরোটাই বেরিয়ে পড়েছিলো। মুহূর্তের মধ্যে কোলে তুলে নিলাম ওকে। হঠাৎ করে আমার কোলে নিজেকে আবিষ্কার করে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলো বেচারী। তারপর হাত পা ছুঁড়ে নিচে নামার চেষ্টা করতে লাগলো। কিন্তু একবার যখন ওকে কোলে তুলে নিয়েছি, তখন গন্তব্যে না পৌঁছে দিয়ে ওকে কোল থেকে নামাবো না, এটা প্রতিজ্ঞা করে নিয়েছিলাম আমি।
আমার কেন জানি না মনে হচ্ছে এটা চিরন্তনের কোন পাস্ট হিস্ট্রি। আবার নাও হতে পারে। অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকবো মঙ্গলবার রাতের, কারণ তুমি বলেছ এই সিরিজের সব থেকে উত্তেজক পর্ব হতে যাচ্ছে এটা।  banana

[Image: Shocked-Open-Asianpiedstarling-size-restricted.gif]

[+] 1 user Likes Sanjay Sen's post
Like Reply
(24-09-2023, 03:41 PM)Bumba_1 Wrote: আমি বরাবরের চুতিয়া, ভাবলাম এই সুযোগ হাতছাড়া করলে ভগবান আমাকে পাপ দেবে। তাছাড়া সদ্য যৌবনে পা দেওয়া একটা অল্পবয়সী মেয়ে এইভাবে পড়ে গিয়ে কষ্ট পাচ্ছে, তাকে তো সাহায্য করতে হবে। তাই দ্রুত ওদের দিকে ছুটে গিয়ে দেখলাম বেচারী দুই পা দুইদিকে ছড়িয়ে মাটিতে বসে ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কাঁদছে। ফ্রকের তলা দিয়ে ওর ফর্সা সুগঠিত ঊরুর পুরোটাই বেরিয়ে পড়েছিলো। মুহূর্তের মধ্যে কোলে তুলে নিলাম ওকে। হঠাৎ করে আমার কোলে নিজেকে আবিষ্কার করে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলো বেচারী। তারপর হাত পা ছুঁড়ে নিচে নামার চেষ্টা করতে লাগলো। কিন্তু একবার যখন ওকে কোলে তুলে নিয়েছি, তখন গন্তব্যে না পৌঁছে দিয়ে ওকে কোল থেকে নামাবো না, এটা প্রতিজ্ঞা করে নিয়েছিলাম আমি।


yes I know that you're a CHUTIYA  Big Grin hahaha jokes apart bro, eagerly waiting for the next update, please bring more humiliation & seduction for Nandana  Namaskar
[Image: Polish-20231010-103001576.jpg]
[+] 1 user Likes Chandan's post
Like Reply
(24-09-2023, 04:23 PM)Sanjay Sen Wrote: আমার কেন জানি না মনে হচ্ছে এটা চিরন্তনের কোন পাস্ট হিস্ট্রি। আবার নাও হতে পারে। অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকবো মঙ্গলবার রাতের, কারণ তুমি বলেছ এই সিরিজের সব থেকে উত্তেজক পর্ব হতে যাচ্ছে এটা।  banana

হতেও পারে আবার নাও হতে পারে, এরকম বললে হবে? একটা জায়গায় অনড় থাকতে হবে তো!  Smile যাই হোক, দেখা যাক কি হয় ..
(24-09-2023, 05:19 PM)Chandan Wrote: yes I know that you're a CHUTIYA  Big Grin  hahaha jokes apart bro, eagerly waiting for the next update, please bring more humiliation & seduction for Nandana  Namaskar

[Image: sunoo-rkivejn.gif]
Like Reply
তোমার গল্প এতদূর আগাইয়া গিয়াছে যে অতীতের পর্ব গুলির যতক্ষণে একটা পড়ছি ততক্ষণে আরেকটি নূতন পর্ব্বের সংযোজন ঘটিয়া যাইতেছে! সেই গোলকধাঁধার সময় মনে পড়িয়া গেল। যাহা হউক আস্তে আস্তে ধরিয়া ফেলিব।
                            Namaskar
[Image: 20230923-133529.png]
Like Reply
(24-09-2023, 03:41 PM)Bumba_1 Wrote: আমি বরাবরের চুতিয়া, ভাবলাম এই সুযোগ হাতছাড়া করলে ভগবান আমাকে পাপ দেবে। তাছাড়া সদ্য যৌবনে পা দেওয়া একটা অল্পবয়সী মেয়ে এইভাবে পড়ে গিয়ে কষ্ট পাচ্ছে, তাকে তো সাহায্য করতে হবে। তাই দ্রুত ওদের দিকে ছুটে গিয়ে দেখলাম বেচারী দুই পা দুইদিকে ছড়িয়ে মাটিতে বসে ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কাঁদছে। ফ্রকের তলা দিয়ে ওর ফর্সা সুগঠিত ঊরুর পুরোটাই বেরিয়ে পড়েছিলো। মুহূর্তের মধ্যে কোলে তুলে নিলাম ওকে। হঠাৎ করে আমার কোলে নিজেকে আবিষ্কার করে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলো বেচারী। তারপর হাত পা ছুঁড়ে নিচে নামার চেষ্টা করতে লাগলো। কিন্তু একবার যখন ওকে কোলে তুলে নিয়েছি, তখন গন্তব্যে না পৌঁছে দিয়ে ওকে কোল থেকে নামাবো না, এটা প্রতিজ্ঞা করে নিয়েছিলাম আমি।


[Image: Polish-20230924-153631070.jpg]

পুরোটা জানতে হলে পড়তে হবে নীল নির্জনে
সিরিজঃ- নন্দনা NOT OUT


আগামী পরশু অর্থাৎ মঙ্গলবার রাতে নিয়ে আসছি একসঙ্গে চারটি আপডেট সহ এই সিরিজের সব থেকে উত্তেজক পর্বটি

এবার সব হর হড়িয়ে বার করে দেবে গো! কিসব আসছে দুম দাম! একেতো আগের পর্বটার শেষ অংশ হজম করতে পারিনি, তার আগেই এমন লেখা আর এমন ছবি! উফফফফ রোককে রোককে Tongue Tongue

তবে উপরের লাইন পড়িয়া আমিও লালমোহন ন্যায় কহিব - কে কি কেন নিয়ে....কোনো প্রশ্ন নয়, নো কোয়েসচন  Big Grin
[+] 1 user Likes Baban's post
Like Reply
(24-09-2023, 03:41 PM)Bumba_1 Wrote: আমি বরাবরের চুতিয়া, ভাবলাম এই সুযোগ হাতছাড়া করলে ভগবান আমাকে পাপ দেবে। তাছাড়া সদ্য যৌবনে পা দেওয়া একটা অল্পবয়সী মেয়ে এইভাবে পড়ে গিয়ে কষ্ট পাচ্ছে, তাকে তো সাহায্য করতে হবে। তাই দ্রুত ওদের দিকে ছুটে গিয়ে দেখলাম বেচারী দুই পা দুইদিকে ছড়িয়ে মাটিতে বসে ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কাঁদছে। ফ্রকের তলা দিয়ে ওর ফর্সা সুগঠিত ঊরুর পুরোটাই বেরিয়ে পড়েছিলো। মুহূর্তের মধ্যে কোলে তুলে নিলাম ওকে। হঠাৎ করে আমার কোলে নিজেকে আবিষ্কার করে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলো বেচারী। তারপর হাত পা ছুঁড়ে নিচে নামার চেষ্টা করতে লাগলো। কিন্তু একবার যখন ওকে কোলে তুলে নিয়েছি, তখন গন্তব্যে না পৌঁছে দিয়ে ওকে কোল থেকে নামাবো না, এটা প্রতিজ্ঞা করে নিয়েছিলাম আমি।
এত ঘন ঘন আপডেট তাও আবার একসঙ্গে চারটে! দিলতো গার্ডেন গার্ডেন হয়ে গেল বুম্বাজি। পাঠকদের প্রতি এতটা কর্তব্য পরায়ণ হতে আমি আর কাউকে দেখিনি। ব্যস্ত তো সবাই, কিন্তু time management ক'জন করতে পারে! মুখিয়ে আছি আগামীকাল রাতের জন্য। 

[Image: Images-2-2-1.jpg]

[+] 1 user Likes Somnaath's post
Like Reply
(24-09-2023, 10:19 PM)মহাবীর্য্য দেবশর্ম্মা Wrote: তোমার গল্প এতদূর আগাইয়া গিয়াছে যে অতীতের পর্ব গুলির যতক্ষণে একটা পড়ছি ততক্ষণে আরেকটি নূতন পর্ব্বের সংযোজন ঘটিয়া যাইতেছে! সেই গোলকধাঁধার সময় মনে পড়িয়া গেল। যাহা হউক আস্তে আস্তে ধরিয়া ফেলিব।

হাহাহা  Big Grin তারমানে তোমার পড়ার স্পিডের থেকে আমার লেখার স্পিড বেশি বলছো! আমি একটু দ্রুত লিখি, এটা বললে অবশ্য খুব একটা ভুল বলা হয় না। তা না হলে আমার লেখা উপন্যাসগুলো তিন থেকে চার মাসের মধ্যে শেষ করতে পারতাম না। প্রত্যেকটি উপন্যাসের মধ্যে যতগুলো পর্ব রয়েছে এবং এক একটি পর্বের মধ্যে যতগুলি ভাগ রয়েছে, তাতে আরামসে আড়াই থেকে তিন বছর কাটিয়ে দিতে পারতাম এক একটা উপন্যাস নিয়ে।  Tongue  

(24-09-2023, 11:34 PM)Baban Wrote: এবার সব হর হড়িয়ে বার করে দেবে গো! কিসব আসছে দুম দাম! একেতো আগের পর্বটার শেষ অংশ হজম করতে পারিনি, তার আগেই এমন লেখা আর এমন ছবি! উফফফফ রোককে রোককে Tongue Tongue

তবে উপরের লাইন পড়িয়া আমিও লালমোহন ন্যায় কহিব - কে কি কেন নিয়ে....কোনো প্রশ্ন নয়, নো কোয়েসচন  Big Grin

জমানো জিনিস তো কখনো না কখনো বের করতেই হবে বন্ধু। এই বিষয়টায় একটা আলাদা মজা রয়েছে।  Tongue
Like Reply
(25-09-2023, 10:41 AM)Somnaath Wrote: এত ঘন ঘন আপডেট তাও আবার একসঙ্গে চারটে! দিলতো গার্ডেন গার্ডেন হয়ে গেল বুম্বাজি। পাঠকদের প্রতি এতটা কর্তব্য পরায়ণ হতে আমি আর কাউকে দেখিনি। ব্যস্ত তো সবাই, কিন্তু time management ক'জন করতে পারে! মুখিয়ে আছি আগামীকাল রাতের জন্য। 

time management এই কথাটা খুব দামী বললে  clps ওটা সবাই পারে না। আর শুধু এই ফোরামের ক্ষেত্রে নয়, জীবনের সব ক্ষেত্রেই আমি ভীষণ কর্তব্য পরায়ণ। 
[+] 1 user Likes Bumba_1's post
Like Reply
(25-09-2023, 03:07 PM)Bumba_1 Wrote: time management এই কথাটা খুব দামী বললে  clps  ওটা সবাই পারে না। আর শুধু এই ফোরামের ক্ষেত্রে নয়, জীবনের সব ক্ষেত্রেই আমি ভীষণ কর্তব্য পরায়ণ। 

agreed  Iex

[Image: Images-2-2-1.jpg]

Like Reply
[Image: Polish-20230921-154610611.jpg]

(৬)

ভেবেছিলাম তার বোনের কথায় হয়তো লজ্জা পেয়ে গিয়ে নিজেকে গুটিয়ে নেবে বন্দনা। কিন্তু দেখলাম তার বদলে, "কিরকম সারপ্রাইজ দিলাম বল, তোদেরকে? আমরা তো কাল থেকেই এখানে রয়েছি। যদিও আমি আজ সকালেই তোদের আসার কথা জানতে পেরেছি। তবে এই দুষ্টুগুলো আগে থেকে সবকিছু জানতো। তোকে সেদিন ফোনে বলছিলাম না, একদিন সবকিছু খুলে বলবো তোকে! আজ বোধহয় কথাগুলো বলার সময় হয়েছে.." এইরূপ উক্তি করে আমি, শান্তিবাবু আর সৈকতকে বাদ দিয়ে ঘরে উপস্থিত বাকি পাঁচজন পুরুষকে 'দুষ্টু' উপাধিতে ভূষিত করে , নন্দনার হাত ধরে নিজেদের ঘরে নিয়ে গিয়ে ভেতর থেকে দরজা আটকে দিলো তার দিদিভাই।

আমাকে কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে বাকিদের কোনো রিঅ্যাকশন না হলেও, বিষয়টাকে সম্ভবত ফিল করতে পারলো আমার ভায়রাভাই শান্তিরঞ্জন। ভদ্রলোককে, মানে শান্তিবাবুকে বরাবরই আমার নিরীহ, গোবেচারা, ভালোমানুষ বলে মনে হয়েছে। আমার কাঁধে হাত দিয়ে, "চলো ভায়া, একটু বাইরে থেকে ঘুরে আসি .." এইটুকু বলে আমাকে নিয়ে বাড়ির বাইরে বেরিয়ে এলো আমার ভায়রাভাই। শান্তিবাবুর মুখ থেকেই জানতে পারলাম অল্পবয়সী ছেলেটার নাম ইউসুফ, আর মাঝবয়সী লোকটার নাম রজত .. যে আবার ওর নিজের ছোড়দির স্বামী।

তারপর রুপনগরের সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে ঘুরতে ওর জীবনে বিগত দু'বছর ধরে ঘটে চলা সমস্ত ঘটনা ব্যক্ত করলো আমাকে। যার মধ্যে কিছু ঘটনা আমার বড় শ্যালিকা অর্থাৎ ওর বউয়ের মুখ থেকে শোনা, আবার বেশ কিছু ঘটনা ওর নিজের চোখে দেখা। শান্তিবাবুর কথায় জানতে পারলাম এই বছরের আগের বছর বিশ্বকর্মা পুজোর দিন আমার বড় শ্যালিকা, ইউসুফ আর রজতের মধ্যে যে অবৈধ খেলার সূত্রপাত হয়েছিলো। সেটা সেই বছর পূজোর ওই চারটে দিন থেকে ক্যারি ফরওয়ার্ড হয়ে এখনো স্বতঃস্ফূর্তভাবে চলে আসছে। তার সঙ্গে এটাও জানতে পারলাম, ওদের ছোট ছেলে সাগর আসলে শান্তিরঞ্জন আর বন্দনার ভালোবাসার ফসল নয়। ও রজত বণিকের ঔরসজাত সন্তান। কথাগুলো শোনার পর আমার পায়ের তলা থেকে মাটি থুড়ি, সী-বিচের বালি সরে গেলো।

"নন্দনাকে কি বলার জন্য পাশের ঘরে নিয়ে গেলো ওর দিদিভাই?" ধরা গলায় জিজ্ঞাসা করলাম আমি।

"কি আবার বলবে? আমি এতক্ষণ তোমাকে যেগুলো বললাম, এই কথাগুলো বলার জন্যই আমার বউ পাশের ঘরে নিয়ে গেলো ওর বোনকে। যে মহিলা বিনা সঙ্কোচে তার স্বামীকে নিজের ব্যভিচারের কথা বলতে পারে, সে তার বোনকে এই কথাগুলো বললে, অবাক হওয়ার তো কিছু নেই!" খুব স্বাভাবিকভাবে উত্তর দিলো শান্তিরঞ্জন।

- "আচ্ছা একটা কথা জিজ্ঞাসা করবো?"

- "বলো .."

- "তোমার সামনে কোনোদিন তোমার বউ ওদের সঙ্গে সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স করেছে? আই মিন অবৈধ যৌন খেলায় লিপ্ত হয়েছে?"

- "আরে এত ইংরেজি আর সাধু ভাষা ব্যবহার করতে হবে না। আমি এখন আর আগের মতো অত চাপা স্বভাবের নেই। আমার বউয়ের মতো আমিও যথেষ্ট ওপেন মাইন্ডেড হয়েছি। তুমি বলতে চাইছো আমার বউকে ওরা আমার সামনে চুদেছে কিনা! তাই তো?"

- "হুঁ ..''

- "দেখো, একটা কথা বলি। ওরা তো আর আমাকে ইনভাইট করে নিয়ে যাবে না আমার বউয়ের চোদন দেখাবার জন্য! কিংবা আমিও 'আ ব্যাল মুঝে মার' এটা ভেবে নিয়ে ওদের নিমন্ত্রণ করে ডেকে আনবো না আমার শোওয়ার ঘরের বিছানায়! তবে আমার বাড়িতে যখনই ওরা এসেছে, তখনই নিষিদ্ধ কামলীলার ফোয়ারা ছুটিয়ে মেতে উঠেছে বেলেল্লাপনায়। কখনো আমার সামনে, আবার কখনো আমার অগোচরে আমাদের বেডরুমের বিছানার অবিরত ক্যাঁচ কোঁচ শব্দ আর বন্দনার কামঘন চাপা গোঙানির আওয়াজ .. এই সবকিছুই আমার কানে এসেছে। যখন নিজের চোখের সামনে দেখেছি আমাদের শোওয়ার ঘরের খাটে আমারই জামাইবাবু এবং ওই বিধর্মী ইউসুফ আমার বউকে উল্টেপাল্টে চুদছে! তখন সেই দৃশ্য দেখে যতটা না রাগ হতো, তার থেকে অনেক বেশি উত্তেজনা অনুভব করতাম নিজের ভেতরে। আমাদের ফুলশয্যার খাটে, আমারই বউ পরপুরুষের সঙ্গে আমার সামনে সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে আদিম খেলায় লিপ্ত হয়েছে, এটা দেখে অনেক সময় নিজের খর্বকায় এবং শীর্ণকায় পুরুষাঙ্গটা নিয়ে নির্লজ্জের মতো খেঁচা শুরু করে দিয়েছি ওদের সামনে।"

আমার ভায়রাভাই শান্তিরঞ্জনের মুখে কথাগুলো শুনে প্যান্টের ভিতর বাঁড়াটা শক্ত হয়ে উঠলো আমার। তবুও মনে একরাশ সংশয় এবং আশঙ্কা নিয়ে বললাম, "আমার ভীষণ ভয় করছে, জানিনা এখানে আর কি কি ঘটতে চলেছে .."

"পাহাড় আর সমুদ্রের সঙ্গে এখানে তো জঙ্গলও রয়েছে! তাই এইটুকু বলতে পারি জঙ্গলে মঙ্গল হতে চলেছে এখানে। আগের কথা ছেড়ে দাও, কালকে রাতেও তো আমার আর সৈকতের সামনে হায়নার দল ছিঁড়ে খেয়েছে আমার বউটাকে। দুটো হায়না তো আমাদের সঙ্গেই এসেছিলো! এখানে এসে দেখলাম আরো তিনটে হিংস্র বন্যকুকুর অপেক্ষা করে রয়েছে আমার বউয়ের শরীরের মাংসগুলো খুবলে খুবলে খাওয়ার জন্য। তুমি শুনলে অবাক হবে ভায়া, সাগরের মুখের খাওয়ার অর্থাৎ ওর মায়ের বুকের দুধটুকু মাঝে মাঝে জোটে না সাগরের কপালে। পুরো টাঙ্কি শেষ করে দেয় ওই হারামিগুলো। আমি কিছু বললে, রজত বলে 'যার বিয়ে তার হুঁশ নেই, পাড়াপড়শির ঘুম নেই; ছেলেটা তো আমার, ও কি খেলো আর না খেলো, তাতে আমার কোনো মাথাব্যথা নেই, উনি শুধুশুধু ভেবে মরছেন!' তবে বিশ্বাস করো ভায়া, সাগরকে আমি নিজের ছোটছেলে হিসেবেই ভালোবাসি এবং চিরকাল আগলে রাখবো ওকে। অন্যদিকে থেকে দেখতে গেলে, আমিও তো খারাপ কিছু নেই। বারাসাতে আমার শাড়ির দোকানটা লসে রান করতে করতে উঠেই গিয়েছিলো। রজতই তো লিলুয়াতে আমার শাড়ির নতুন দোকানটা করে দিয়েছে। সমাজের চোখে আজ আমি একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী, দুই সন্তান আর স্ত্রী নিয়ে সুখে ঘর করছি। আর পরোক্ষভাবে দেখতে গেলে এই সবকিছুই সম্ভব হয়েছে আমার স্ত্রীর জন্য। বন্দনার যৌবন যতদিন থাকবে, ওর শরীরের প্রতি ওদের মোহ ততদিন থাকবে। ‌তারপর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সবকিছুই একদিন শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু যতদিন বাঁচবো, স্বামী-স্ত্রী হিসেবেই থেকে যাবো আমরা, আর তার সঙ্গে সামাজিক প্রতিষ্ঠা তো আছেই। এগুলোই বা কম কিসের? তাছাড়া পুরো বিষয়টা ধীরে ধীরে আমি যখন এনজয় করতে শুরু করেছি, তখন আর এর মধ্যে আমার স্ত্রীর কোনো দোষ খুঁজে পাই না। তবে মাঝে মাঝে একটু হিংসা হয় বৈকি, একটু মন খারাপও হয়, যখন দেখি আমার বড় ছেলেটার চোখের সামনে এইসব ঘটছে। ভয় যেমন পাচ্ছ, তার সঙ্গে এনজয় তো তুমিও করছো ভায়া। প্যান্টের সামনেরটা তো তাবু বানিয়ে ফেলেছো এর মধ্যেই।" আমার প্যান্টের সম্মুখভাগের দিকে ইশারা করে কথাগুলো বললো শান্তিরঞ্জন।

শান্তিবাবুর কথায় প্রথমে একটু লজ্জা পেয়ে গেলেও, পরে বোকার মতো হেসে ফেললাম। সামনে প্রকাশ না করলেও ভেতর ভেতর একটা অজানা আতঙ্ক এবং চাপা উত্তেজনা গ্রাস করছিলো আমাকে। এই ভেবে আতঙ্ক হচ্ছিলো যে .. আমার বউ তো তার দিদি বন্দনার মতো ব্যভিচারিনী আর লোভী মনের মেয়েমানুষ নয়, যে ওকে খুব সহজেই বশে এনে ফেলবে ওই দুর্বৃত্তগুলো! আর উত্তেজনা হচ্ছিলো এটা ভেবে যে .. এতক্ষণ ধরে নিজের স্ত্রীর সম্পর্কে যে কথাগুলো আমার ভায়রাভাই আমাকে বললো, সেগুলো যদি আমার চোখের সামনে আমার বউয়ের সঙ্গে ঘটে!

"অনেকক্ষণ আমরা বাইরে আছি, ভেতরে কি হচ্ছে কে জানে! চলো, বাড়ির ভেতরে যাওয়া যাক।" শান্তিরঞ্জনের কথায় ভাবনার ঘোর কাটলো আমার। দু'জনে ধীরপায়ে আমাদের গন্তব্যের দিকে এগোতে লাগলাম। ঘড়িতে তখন প্রায় দুপুর দু'টো।

★★★★

বাড়ির ভেতর ঢুকে দেখলাম ড্রয়িংরুমের একটা সোফায় সাগরকে কোলে নিয়ে বসে রয়েছে সৈকত। অশোক বনের রাক্ষসী ডাইনিং টেবিলটা পরিষ্কার করছিলো। বুঝলাম সকলের খাওয়া কমপ্লিট। ভায়রাভাইকে জিজ্ঞাসা করলাম, "সবার তো খাওয়া হয়ে গেছে, তুমি খাবে না?" ও বললো, "যাওয়ার সময় হেবি ব্রেকফাস্ট করেছি। এখন আর খাবো না কিছু। আমি সল্পাহারী, আমার চেহারা দেখে বুঝতে পারছো না? তাছাড়া সমুদ্রে স্নান করার অছিলায় আমার বউ আর ওই দু'জনের যা বেলেল্লাপনা দেখলাম, তাতেই আমার পেট ভরে গেছে ভায়া।"

'সে না হয় বুঝলাম, কিন্তু ওরা সবাই কোথায়? পাঁচ পাঁচজন পুরুষ আর দু'জন মাঝবয়সী যুবতী নারী .. সবাই কর্পূরের মতো উবে গেলো নাকি? সর্বোপরি আমার ছেলেটাই বা কোথায়?' দুশ্চিন্তায় আমার বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠলো। সৈকতের কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করতে যাবো, এমন সময় কিচেনের ডানদিকের প্রথম ঘরটা থেকে গলার আওয়াজ শুনতে পেলাম। তাকিয়ে দেখলাম, দরজাটা সামান্য ফাঁক করা আছে। দ্রুতপায়ে ওইদিকে গিয়ে দরজাটা খুলে দাঁড়ালাম।

"লো, ফিরসে ইয়ে বেহেনচোদ বিচ বাজার মে আ টপকা। আরে গান্ডু, রুমমে ঘুসনে সে পহেলে, নক করে ঢুকতে হয় জানো না?" দরজা খোলার সঙ্গে সঙ্গে এই ধরনের গালিগালাজ এবং অপমানজনক কথা ভেসে এলো হার্জিন্দারের দিক থেকে। তবুও ওর কথা গায়ে না মেখে ঘরের ভেতরে উঁকি মেরে দেখলাম, বিছানার উপর আধশোয়া অবস্থায় রয়েছে প্রমোদ, রবার্ট আর রজত নামের ওই লোকটা। বিছানার উপর বাবু হয়ে বসে আছে বন্দনা। তখন যে পোশাকটা ওর গায়ে দেখেছিলাম, তার বদলে এখন একটা পাতলা সুতির কাপড়ের হটপ্যান্ট আর একটা স্কিন টাইট হাতকাটা গেঞ্জি পড়েছে ও। রজতের মাথাটা আমার বড় শ্যালিকার কোলের উপর। খাটের পাশে একটা চেয়ারে বসে রয়েছে ইউসুফ। তার পাশের চেয়ারটা খালি, ওখানে দাঁড়িয়ে আছে হার্জিন্দার। এবার চোখটা উপর দিকে তুলে দেখলাম বাথরুমের দরজার কাছে দাঁড়িয়ে রয়েছে নন্দনা। ওর পরনে পিঙ্ক কালারের অত্যন্ত পাতলা সুতির কাপড়ের, কাঁধের দুই পাশে সরু ফিতেযুক্ত, গলা, পিঠ এবং বগলের কাছটায় অনেকখানি কাটা হাঁটু পর্যন্ত ঝুলের একটা নাইটি। কিন্তু এটা তো ওর নাইটি নয়, ইনফ্যাক্ট কাল রাতে যখন ওর ব্যাগটা চেক করলাম, তখনও তো এই কালারের বা এই টাইপের কোনো নাইটি ব্যাগে দেখিনি আমি!

"আরে ওর সঙ্গে সবসময় ওইভাবে কথা বলো কেনো? বেচারা এমনিতেই অলটাইম টেনশনে থাকে, তার উপর তোমার ধমকানি আর চমকানিতে আরও কুঁকড়ে যায় মালটা।" কপট রাগ দেখিয়ে হার্জিন্দারের উদ্দেশ্যে কথাগুলো বলে বিছানা থেকে নেমে আমার কাছে এগিয়ে এলো প্রমোদ। তারপর আমার কাঁধে হাত রেখে বললো, "এসো এসো, ভেতরে এসো। তুমি আরেকটু আগে এলে তোমার বউকে ওর দিদির নাইটিটা পড়তে হতো না। ট্রলি ব্যাগটা তো ও খুলতেই পারলো না, চাবি নাকি তোমার পকেটে রয়েছে!"

প্রমোদের কথা শেষ হওয়ার আগেই "আমি ওকে বললাম, 'সেই কখন বাড়ি থেকে বেরিয়েছিস। জামাকাপড় চেঞ্জ করে নিয়ে একটু রিল্যাক্স কর। তারপর তো ব্যাগ খুলতে গিয়ে দেখে চাবি নেই। তোমাকেও কোথাও খুঁজে পাওয়া গেলো না। তাই আমার একটা নাইটি ওকে বের করে দিলাম। আমার নাইটিগুলো অবশ্য সবকটাই এরকম। ইউসুফের বেবিডল প্যাটার্নটাই বেশি পছন্দের। তাই ওগুলোই কিনে দেয় আমাকে। হিহিহি .." আমার বড় শ্যালিকা নিজের কোলে রজতের মাথা নিয়ে বিছানায় বসা অবস্থাতেই নির্লজ্জের মতো কথাগুলো বললো।

ওদের কথা শুনে নিজের পকেটে হাত ঢুকিয়ে দেখলাম সত্যিই তো, দুটো ব্যাগের চাবি তো আমার পকেটেই রয়েছে! আসার আগে নন্দনা কিন্তু বলেছিলো, ওদের ব্যাগের চাবিটা ওর ভ্যানিটি ব্যাগের মধ্যে রাখবে। আমি জোর করে বললাম, আমার কাছে থাকলে সেফ থাকবে। ইশ্ , আমার ভুলের জন্যই আমার বউকে এরকম একটা এমব্যারেসিং সিচুয়েশনে পড়তে হলো।

★★★★

ঘরের মধ্যে ঢুকে আরও কাছ থেকে দেখতে পেলাম আমার নন্দনাকে। পাতলা স্লিভলেস নাইটির আবরণ ভেদ করে আমার বউয়ের ঢেউ খেলানো শরীরের সঙ্গে স্পষ্ট হয়ে ফুটে উঠেছে ওর গভীর স্তন বিভাজিকা। পেটের সাথে আঁটোসাঁটো নাইটিটা লেপ্টে গিয়ে অতিমাত্রায় প্রকট হয়ে উঠেছে বিশাল বড় নাভির গর্তটা। দন্ডায়মান স্তনবৃন্ত সমেত বড় বড় ফুটবলের মতো থলথলে মাংসল মাইজোড়া নাইটি এবং অন্তর্বাসের আড়ালে শ্বাস-প্রশ্বাসের তালে তালে প্রবলভাবে ওঠানামা করছে। মনে হচ্ছে ওগুলো এখনই নাইটি ছিঁড়ে বেরিয়ে এসে সবার সামনে আমার বিবাহিত স্ত্রীকে চরম লজ্জার মধ্যে ফেলে দেবে।

এহেন হাঁটুর পর্যন্ত ঝুলের এইরকম একটা উত্তেজক পাতলা ফিনফিনে সুতির নাইটি পরিহিতা নন্দনার দিকে তাকিয়ে আমার মনে হলো, ও আমার স্ত্রী নয়, ও আমার সন্তানের জননী নয় .. যেন এক যৌনতার কামদেবী দাঁড়িয়ে রয়েছে আমার সামনে। ওর দিকে তাকিয়ে কাঁপা কাঁপা গলায় জিজ্ঞাসা করলাম, "সবাই এখানে বসে রয়েছে, তুমি ওখানে দাঁড়িয়ে কি করছো? বাপ্পাকে দেখছি না, ও কোথায়?"

আমার প্রশ্নের উত্তরে নন্দনা হয়তো কিছু একটা বলতে যাচ্ছিলো, কিন্তু তার আগেই আমার বড় শ্যালিকার স্যান্ডো গেঞ্জিটা এক টানে কিছুটা উপরে তুলে দিয়ে ওর উন্মুক্ত পেটে হাত বোলাতে বোলাতে রবার্ট বললো, "তোমার ছেলে আমাদের ঘরে ঘুমোচ্ছে। চাইলে, গিয়ে দেখে আসতে পারো। আর এখানে কয়েকদিন আগে ঘটে যাওয়া একটা অসম্পূর্ণ ঘটনাকে সম্পূর্ণ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তুমি তখন অফিস ট্যুরে হায়দ্রাবাদে ছিলে। আমরা যেদিনকে তোমাদের বাড়ি গিয়েছিলাম, সেদিন তো তোমার বউয়ের ট্রিটমেন্টটা পুরোপুরি হয়নি! এখন ওর আরো কিছু হেল্থ প্রবলেম দেখা যাচ্ছে, সেগুলোই ঠিক করবো আজকে আমরা। তুমি চাইলে দেখতে পারো, আবার না চাইলে এখান থেকে চলেও যেতে পারো।"

প্রকাশ্যে আমার বড় শ্যালিকার গায়ে রবার্টের অসভ্যের মতো হাত বুলানো এবং ওর বলা কথাগুলোয় মনে মনে প্রমাদ গুনলাম আমি। 'আমি যদি এখন এখান থেকে রাগ এবং অভিমান দেখিয়ে জেদ করে চলে যাই, তাহলে যে সর্বনাশের ভয় আমি এতক্ষণ ধরে পেয়ে চলেছি, সেটা হয়তো ঘটে গেলেও যেতে পারে। কিন্তু আমি এখানে উপস্থিত থাকলে হয়তো চক্ষুলজ্জার জন্য ওরা নোংরামির চরমসীমায় পৌঁছাতে পারবে না। তার সঙ্গে এটাও মনে হতে লাগলো, একটু আগে শান্তিরঞ্জন নিজের স্ত্রীর সম্পর্কে যে কথাগুলো আমাকে বললো, সেগুলো কি এতক্ষণে বন্দনা তার বোনকে বলে দিয়েছে? যদি বলে দিয়ে থাকে, তাহলে বিপদ কড়া নাড়ছে দোরগোড়ায়। কারণ, কথাগুলো বলার পর বন্দনার আর কিছু আড়াল করার দায় থাকবে না তার বোনের কাছ থেকে। সেক্ষেত্রে যদি প্রকাশ্যে ব্যভিচারিনী বন্দনার সঙ্গে অশ্লীলকার্যে লিপ্ত হয় দুর্বৃত্তরা, যেটা অলরেডি শুরু করে দিয়েছে রবার্ট, তাহলে সেই দৃশ্য দেখে আমার বউ যতটা না অবাক হবে, তার থেকে উত্তেজিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে বেশি।' এই সবকিছু ভেবে এরপর কি ঘটতে চলেছে এটা দেখার জন্য এই ঘরেই থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম।

"উনি যখন এসে পড়েছেন, তখন চাবিটা নিয়ে ব্যাগ খুলে আমার নিয়ে আসা একটা নাইটি বের করে পড়ে নিই, কেমন!" কথাটা বলে আমার দিকে এগিয়ে আসতে থাকা নন্দনার পথ আগলে দাঁড়ালো প্রমোদ। তারপর একটা হাত শুধুমাত্র ফিতে দিয়ে বাঁধা ওর প্রায় উন্মুক্ত কাঁধের উপর রেখে বললো, "কেন বৌমা? যেটা পড়ে আছো, সেটাই পড়ে থাকো। এতে অসুবিধাটা কি হচ্ছে তোমার?"

"না মানে এই ড্রেসটা তো একটু খোলামেলা, তাই সবার সামনে এটা পড়ে থাকতে একটু .." মিনমিন করে বললো নন্দনা।

"সবার সামনে এটা পড়ে থাকতে একটু .. কি? লজ্জা লাগছে? অদ্ভুত ব্যাপার! যেদিন তোমাদের বাড়িতে আমি, রবার্ট আর হার্জিন্দার গিয়েছিলাম, সেদিন তো তোমাকে অনেকটা এরকম স্টাইলের নাইটি পরা অবস্থায় আমরা দেখেছি। ইনফ্যাক্ট আমি তো বলবো আজকের থেকে সেটা অনেক বেশি ভালগার ছিলো। কারণ তুমি নাইটির নিচে পুরো ল্যাংটো অবস্থায় ছিলে, ব্রা প্যান্টি কিচ্ছু পড়ো নি। তোমাকে দিয়ে যখন খাটের চারধারে দৌড় করালাম আর স্কিপিং করালাম তখন তোমার পাকা পেঁপের মতো মাইদুটো আর কুমড়োর মতো পাছার দাবনাদুটোর নাচন দেখে মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছিলো আমাদের। এ তো গেলো সেই দিনকার কথা। আর আগেরদিন রাতে তোমাকে যে অবস্থায় দেখলাম বা যে অবস্থায় তোমার ট্রিটমেন্ট করলাম তোমাদের বেডরুমে, এরপরে তোমার মুখে আর এই সমস্ত কথা মানায় না।" আমার বউয়ের দিকে তাকিয়ে একটা শয়তানের হাসি হেসে কথাগুলো বলে ওর হাতটা ধরে খাটের কাছে টেনে নিয়ে এলো গোনানিজটা।

প্রমোদের কথাগুলো শুনে নন্দনার তো করুন অবস্থা হলোই, তার সঙ্গে লজ্জায় আমারও মাথা নিচু হয়ে গেলো। কানের পাশ দুটো কিরকম যেন চিনচিন করতে লাগলো। "নাইটি কে আন্দার হামেশা নাঙ্গী রেহেনা পসন্দ করতি হ্যায় ইয়ে আওরাত। তার আগেরদিন যখন আমি এসেছিলাম, সেদিনও তো নাইটির নিচে কিছুই পড়েনি ম্যাডামজি।" আমাকে এবং আমার স্ত্রীকে অতিমাত্রায় লজ্জায় ফেলে দিয়ে উচ্চকণ্ঠে হেসে পাশ থেকে ফোড়ন কাটলো হার্জিন্দার।

"সে আর বলতে? আমি তো শুনেছি তুমি ওইদিন চিরন্তনের বউয়ের ব্রা আর প্যান্টি দুটোই কেচে দিয়েছিলে। ইনফ্যাক্ট পরেরদিন যখন আমরা এলাম, তুমি তো ওর ব্রা আর প্যান্টির সাইজটাও বলে দিলে আমাদেরকে! আমি বিশ্বাস করতে চাইছিলাম না বলে, তুমি পাশের ঘর থেকে ওর শুকিয়ে যাওয়া প্যান্টি আর ব্রা নিয়ে এসে আমাদের সবাইকে ওর সাইজটা দেখালে। আমি তো আর থাকতে না পেরে ওর প্যান্টির পোঁদ আর গুদের কাছটা শুঁকেও নিয়েছিলাম .. সেই গন্ধটা এখনো নাকে লেগে রয়েছে আমার।" লক্ষ্য করলাম হার্জিন্দারের কথায় তাল দিয়ে অশ্লীলতায় ভরা এইরূপ মন্তব্য করার সময় গেঞ্জির তলা দিয়ে হাত ঢুকিয়ে আমার বড় শ্যালিকার ফুটবলের মতো মাইদুটো চটকাতে শুরু করে দিয়েছে রবার্ট।

'প্রমোদ রবার্ট আর হার্জিন্দারের বলা কথাগুলোর যখন প্রতিবাদ করলো না নন্দনা, তারমানে ওরা এতক্ষণ যা বললো, সব সত্যি? আমার অবর্তমানে এত কিছু ঘটে গেছে?' কথাগুলো ভাবতে ভাবতে নিজের প্যান্টের ভেতর আবার ইরেকশন অনুভব করলাম আমি।

"তোমার লজ্জা করছে না দিদিভাই, আমার স্বামীর সহকর্মীর সঙ্গে এইসব করতে? ছিঃ! এতটা নিচে নেমে গেছো তুমি?" ঝাঁঝিয়ে উঠে কথাগুলো বলে, থ্রি মাস্কেটিয়ার্সের করা একটার পর একটা অশ্লীল মন্তব্য শোনার পর এইভাবে নিজের ফ্রাস্ট্রেশন তার দিদির উপর উগড়ে দিলো আমার বউ।

এইরকম কঠিন পরিস্থিতিতে পড়ে গিয়ে ডাঙায় ওঠার জন্য ছটফট করতে থাকা নন্দনার পাশে দাঁড়ানোর বদলে তার বোনের কথার উত্তর দিতে গিয়ে যে মন্তব্য আমার বড় শ্যালিকা করলো, তার জন্য আমি অন্তত প্রস্তুত ছিলাম না। রবার্টের হাতটা ধরে নিজের গেঞ্জির ভেতর থেকে বের করে দিয়ে শ্লেষ ভরে বন্দনা বললো, "ঠিক যেমন ভাসুরের সঙ্গে নোংরামি করার সময় লজ্জা হয়নি তোর, তেমনই আমার এখন কোনো লজ্জা করছে না।"

লক্ষ্য করলাম তার দিদির মুখে কথাগুলো শোনার পর প্রথমে মুখটা ফ্যাকাসে হয়ে গেলো নন্দনার। তারপর চিৎকার করে বলে উঠলো, "মিথ্যে মিথ্যে, সব মিথ্যা কথা বলছো তুমি।"

"তুই আমাকে যে কথাগুলো বলেছিস, আমি শুধু সেটাই বললাম। বানিয়ে বানিয়ে তো কিছু বলিনি!" মুচকি হেসে বললো বন্দনা।

"কিচ্ছু বলিনি আমি তোমাকে, নিজের দোষ ঢাকার জন্য মনগড়া কথা বলছো তুমি।" আরও জোরে চেঁচিয়ে উঠলো নন্দনা। সেই চিৎকারে যতটা না  আত্মবিশ্বাস ছিলো, তার থেকে বেশি ছিলো কোনো কিছু গোপন করার অদম্য প্রচেষ্টা।

যত খারাপ লোকই হোক না কেনো ওরা তিনজন, আমার অবর্তমানে ওই বাড়িতে দাদার আসার ব্যাপারে যে ওরা মিথ্যে বলেনি, সেটা আমি বেশ বুঝতে পারলাম।  

~ পরবর্তী আপডেট কিছুক্ষণের মধ্যেই আসছে ~
Like Reply
"চুপ .. কেউ আর একটাও কথা বলবে না। এই ট্যুরটা আমি স্পন্সর করেছি, আর যে বাড়িতে দাঁড়িয়ে তোমরা সবাই কথা বলছো, সে বাড়িটাও আমার। এই এলাকার হাফ কিলোমিটারের মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় আমার লোক ছড়িয়ে রয়েছে। আমি না চাইলে তোমরা কেউ এখান থেকে বাড়ি ফিরতে পারবে না। তাই এখন শুধু আমি বলবো আর বাকিরা শুনবে। আমরা এখানে এরপর থেকে কেউ আর পাস্ট নিয়ে কোনো আলোচনা করবো না। অতীতে যা ঘটে গেছে সে কথা যেমন এখানে মনে করবো না আমরা, ঠিক তেমন এখানে যা ঘটবে সেটাও ভবিষ্যতে আর মাথায় রাখবো না আমরা কেউ। ইজ দ্যাট ক্লিয়ার? তাছাড়া ওর দিদি যাই বলুক না কেনো, বৌমার প্রতি আমার সম্পূর্ণ বিশ্বাস রয়েছে। আমি মনে করি, ও যেটা বলছে সেটাই ঠিক। এই নিয়ে আর কোনো তর্ক-বিতর্ক চাই না।" প্রথমে রবার্ট আর হার্জিন্দার ছাড়া আমাদের সবার উদ্দেশ্যে একটা প্রচ্ছন্ন হুমকি দিয়ে শুরু করে, তারপর নন্দনার কথাগুলো সমর্থন করে, ওকে দরাজ সার্টিফিকেট দিয়ে আমার বউয়ের কোমরটা জড়িয়ে ধরে ওকে নিজের কাছে টেনে নিলো প্রমোদ।


যার কাছ থেকে সাহায্যের কোনো আশাই করেনি ও, তার কাছ থেকে পূর্ণ সমর্থন পেয়ে একটু আগে ভীষণরকম অপ্রস্তুত হয়ে পড়া নন্দনা কৃতজ্ঞতা স্বরূপ এ্যালাও করলো প্রমোদকে। লক্ষ্য করলাম আমার বউ নিজেকে ছাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলো না ওর বাহুবন্ধন থেকে।

ফ্রেন্ড ফিলোজফার এ্যান্ড গাইড প্রমোদের কথায় বোধোদয় হওয়ার জন্যই হোক, কিংবা অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট হয়ে যেতে পারে .. এটা ভেবেই হোক, এবার আসরে নামলো রবার্ট। বিছানা থেকে নেমে ‌ ইউসুফের কাছে গিয়ে মৃদুস্বরে বললো, "তোমরা এখন এই ঘর থেকে বন্দনাকে নিয়ে পাশের ঘরে গিয়ে মস্তি করো। ঠিকসময় তোমাদেরকে ডেকে নেবো। তবে আজ দুই বোনের জন্য যে সারপ্রাইজটা প্ল্যান করা হয়েছে, সেটা এখন ফাঁস করো না।" 

কথাগুলো রবার্ট ফিসফিস করে বললেও দরজার কাছে দাঁড়িয়ে থাকার জন্য পরিষ্কার শুনতে পেলাম আমি। 'সারপ্রাইজ প্ল্যান' এর কথা শুনে আবার ইরেকশন হলো আমার। কেউ যাতে দেখে না ফেলে সেজন্য প্যান্টের সামনেটা নিজের হাতের পাঞ্জা দিয়ে ঢেকে ফেললাম। রবার্টের কথা শুনে বন্দনাকে একপ্রকার জোর করে নিয়ে ইউসুফ ঘর থেকে বেরিয়ে গেলেও, রজত নামের লোকটা এই ঘরেই রয়ে গেলো। তবে এই ঘর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার আগে নন্দনা আর তার দিদির পারস্পরিক দৃষ্টি বিনিময় দেখে বুঝলাম, দুজনের চোখেই পরস্পরের প্রতি রাগ, ক্ষোভ এবং ঘৃণা ঝরে পড়ছে।

★★★★

"আমাকে তুমি চিনতে পারলে না নন্দনা? আরে আমি হলাম তোমার দিদিভাইয়ের নন্দাই। বিয়ের আগে তো তুমি বেশ কয়েকবার গেছো তোমার দিদির শ্বশুরবাড়িতে! তখন তুমিও আমাকে দেখেছো আর আমিও তোমাকে দেখেছি। তুমি তো আমাকে 'রজত দা' বলে ডাকতে, ভুলে গেলে? এত বছরে একটুও পরিবর্তন হয়নি তোমার, একই দেখতে রয়েছো। শুধু শরীরের বিশেষ কিছু অংশে একটু মাংসের সংযোজন হয়েছে, তার জন্য তোমাকে আরও বেশি হট এন্ড সেক্সি লাগছে .." এই প্রথম মুখ খুললো রজত। চেহারার মতোই লোকটার গলার আওয়াজটাও গম্ভীর। কথা বললে কি রকম যেন একটা ভাইব্রেশন হয়।

"তাই বুঝি? তাহলে তো আপনি আমার বৌমাকে আমাদের থেকে অনেক আগে দেখেছেন! একটু আমাদেরও বলুন, কি কি পরিবর্তন হয়েছে ওর মধ্যে! আর একটু আগে যে শরীরের বিশেষ কিছু অংশে মাংস লাগার কথা বললেন, সেগুলো কোথায় কোথায় লেগেছে সেটাও একটু খুলে বলুন।" কোমরের উপর থেকে হাতটা ঠিক আমার বউয়ের ভারী কম্পমান বুক দুটোর তলায় নিয়ে এসে এইরূপ অশ্লীল মন্তব্য করলো হারামি প্রমোদ।

"আপনি না হেভি খচ্চর আছেন মাইরি! আমারই সামনে আমার শালাবাবুর ছোট শ্যালিকার সারা দেহে হাত বুলিয়ে নিজের হাতের সুখ করে নিচ্ছেন, আর আমাকে জিজ্ঞাসা করছেন ওর আগের ফিগারের সঙ্গে এখনকার ফিগারে কি কি পরিবর্তন হয়েছে! চোখে দেখলেই কি বোঝা যায়? হাত দিয়ে একটু টেপাটেপি করে দেখলে, মানে আমি বলতে চাইছি ছুঁয়ে না দেখলে, কি করে বুঝবো ওর বডিতে এখন কি কি চেঞ্জেস এসেছে?" ইঙ্গিতপূর্ণভাবে হেসে কথাগুলো বললো রজত।

 এতক্ষণ ধরে আমার সহকর্মীদের বা ভবিষ্যতে হতে চলা বিজনেস পার্টনারদের আমার বউকে নিয়ে করা কটুক্তি এবং অশ্লীল মন্তব্যে আমি ইউজ টু হয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু একটা বাইরের লোক এসে, যাকে আমি চিনি না জানি না, সেও আমার স্ত্রীর সম্বন্ধে এরকম নোংরা মন্তব্য করছে! এটা শুনে মাথাটা গরম হয়ে গেলো আমার। "কেনো? টাচ্ করতে হবে কেনো? আপনি এতক্ষণ যে কথাগুলো বললেন, সেগুলো তো চোখে দেখেই বললেন। আপনি তো ওকে আগে কোনোদিন ছুঁয়ে দেখেননি!" কিছুটা উচ্চকণ্ঠেই বলে ফেললাম কথাগুলো।

"কে বললো ছুঁয়ে দেখিনি তোমার বউকে? আলবাত দেখেছি। তোমার বড় শ্যালিকা বন্দনার বিয়ের ঠিক পর পর তোমার বউ একদিন এলো তার দিদির শ্বশুরবাড়িতে। তখন অবশ্য নন্দনা তোমার বউ হয়নি। আমি সেদিন ওই বাড়িতেই ছিলাম। ইনফ্যাক্ট ওই বাড়িতেই বেশিরভাগ সময়টা থাকতাম আমি। ছাদে উঠতে গিয়ে দুই বোনের খিলখিল করে হাসির শব্দ পেলাম। ছাদের দরজার পাশে সরে গিয়ে আড়াল থেকে দেখলাম, দুই বোন কিতকিত খেলছে ছাদে। তোমার বউ, মানে নন্দনা একটা ফ্রক পড়েছিলো। একে তো অল্প বয়সী মেয়ে, তার ওপর ওইরকম বড়সড় ধুমসি চেহারায় ফ্রক পড়ে কখনো লাফাচ্ছে, আবার কখনো দৌড়াচ্ছে। পাতলা ফ্রকের আড়ালে টাইট অথচ বিশাল বড় বড় মাইদুটোর নাচন দেখে উল্টোদিকের মানুষটার কি অবস্থা হতে পারে, সেটা নিশ্চয়ই কল্পনা করতে পারছো! আসলে ওদের ফ্যামিলির প্রায় সব মেয়েরাই বড় সাইজের মাই আর পোঁদের অধিকারিণী। তোমার বউয়ের দিদিভাই বন্দনাকে দেখো, বাচ্চা হওয়ার পর ওর ম্যানাদুটো যেন প্রমাণ সাইজের ফুটবলে পরিণত হয়েছে। বন্দনার কথা আর কি বলছি! নন্দনার মা'কে দেখেছো নিশ্চয়ই? মাসীমার পোঁদজোড়া দেখলে মনে হতো, যেন পাঁচ কেজি ওজনের দুটো কুমড়ো কেটে এনে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে ওনার পেছনে। যাইহোক, যে কথাটা বলেছিলাম .. আমার শ্বশুরবাড়ির ছাদে ভীষণ শ্যাওলা ছিলো, ওরা ছাদ পরিষ্কার করতো না কোনোদিন। হঠাৎ দেখলাম লাফাতে গিয়ে স্লিপ খেয়ে পড়ে গেলো নন্দনা। তারপর সে কি চিৎকার আর সে কি কান্না তোমার বউয়ের। বাড়িতে সেইসময় আমার বুড়ো শ্বশুর-শাশুড়ি ছাড়া আর কেউ ছিলো না। ওই বুড়োচোদা আর বুড়িচুদি কোথায় মুখ গুঁজে পড়েছিলো জানিনা। এই চিৎকারের ওরা কিছু শুনতে পায়নি। আমি বরাবরের চুতিয়া, ভাবলাম এই সুযোগ হাতছাড়া করলে ভগবান আমাকে পাপ দেবে। তাছাড়া সদ্য যৌবনে পা দেওয়া একটা অল্পবয়সী মেয়ে এইভাবে পড়ে গিয়ে কষ্ট পাচ্ছে, তাকে তো সাহায্য করতে হবে। তাই দ্রুত ওদের দিকে ছুটে গিয়ে দেখলাম তোমার বউ দুই পা দুইদিকে ছড়িয়ে মাটিতে বসে ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কাঁদছে। তখন ওর বয়স কত হবে? খুব বেশি হলে কুড়ি একুশ! ফ্রকের তলা দিয়ে ওর ফর্সা সুগঠিত ঊরুর পুরোটাই বেরিয়ে পড়েছিলো। মুহূর্তের মধ্যে কোলে তুলে নিলাম নন্দনাকে। হঠাৎ করে আমার কোলে নিজেকে আবিষ্কার করে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলো তোমার বউ। তারপর হাত পা ছুঁড়ে নিচে নামার চেষ্টা করতে লাগলো। কিন্তু একবার যখন ওকে কোলে তুলে নিয়েছি, তখন গন্তব্যে না পৌঁছে দিয়ে ওকে কোল থেকে নামাবো না, এটা প্রতিজ্ঞা করে নিয়েছিলাম আমি। তাই ছটফট করতে থাকা তোমার বউকে আমার কোলে নিয়ে সিঁড়ি দিয়ে নিচে নেমে এলাম আমি। আমার পিছন পিছন নেমে এলো বন্দনা। তারপর তোমার ভায়রাভাই আর বড় শ্যালিকার বেডরুমে নিয়ে গিয়ে ধপাস করে খাটের উপর ছুঁড়ে ফেলে দিলাম ওকে। ফলস্বরূপ ফ্রকের নিচের অংশটা অবিন্যস্ত হয়ে এতটাই উপরে উঠে গেলো যে, ভেতরে পড়া সাদা রঙের প্যান্টির পুরোটাই উন্মুক্ত হয়ে পড়লো তোমার বউয়ের। আমার মাথার ভেতরের পোকাগুলো হঠাৎ কিরকম যেন কিলবিল করে উঠলো। এক ঝটকায় নন্দনাকে উপর করে শুইয়ে দিয়ে ওর ফ্রকটা পুরো কোমরের উপরে তুলে দিলাম। সাদা প্যান্টিটার পাশ দিয়ে ওর পোঁদের দাবনাদুটো প্রায় পুরোটাই বেরিয়ে পড়েছিলো। উফফফ কি ফর্সা আর কি বড় পোঁদজোড়া গো তোমার বউয়ের! 'এটা আপনি কি করছেন ঠাকুরজামাই?' পাশ থেকে ফোড়ন কেটে বললো বন্দনা। 'তুমি তো আর কোনোদিন নিজের কোমরে মালিশ করার সুযোগ দিলে না আমাকে! তাই তোমার বোনের ..' ব্যাস এইটুকু বলেছি, সঙ্গে সঙ্গে কলিং বেলটা বেজে উঠলো। আর কি করবো! দুই বোনকে বেডরুমে রেখে দরজা খুলতে যেতে হলো আমাকেই। খুলে দেখি ক্ষ্যাপাচোদার মতো মুখ করে দাঁড়িয়ে রয়েছে শান্তির ছেলে শান্তিরঞ্জন। তোমার বউকে জিজ্ঞাসা করে দেখো, একটা কথাও ভুল বললাম কিনা আমি!" নন্দনার দিকে ইশারা করে আমার উদ্দেশ্যে কথাগুলো বললো রজত। 

আমার বউয়ের দিকে তাকিয়ে দেখলাম লজ্জায় মুখটা রাঙা হয়ে গেছে ওর। নিচের দিকে তাকিয়ে নিজের ডান পায়ের বুড়ো আঙুল দিয়ে বাঁ'পায়ের বুড়ো আঙুলটাকে খুঁটছে। নন্দনার মৌনতা এবং ওর শরীরী ভাষা দেখে বুঝতে পারলাম রজতের বলা প্রত্যেকটি কথা সত্যি। ওর কাছ থেকে মুখের মতো জবাব পেয়ে আরও যেন কোণঠাসা হয়ে গেলাম আমি।

"আপনি তো দেখছি দাদা গুরুদেব লোক! এতদিনে আমরা যেটা করতে পারলাম না, আপনি এত বছর আগে সেটা করে দেখানোর চেষ্টা করেছিলেন? আপনাকে তো মশাই কাল্টিভেট করতে হচ্ছে! তবে কিতকিত খেলতে গিয়েই হোক বা লাফাতে গিয়েই হোক, পড়ে যাওয়ার রোগটা এখনো যায়নি আমার বৌমার। এইতো সেদিনই স্কিপিং করতে গিয়ে পড়ে গিয়েছিলো বৌমা, তারপর আমার বন্ধু রবার্ট অবশ্য ওকে অনেক সেবা-টেবা করে দিয়েছিল। হেহেহে .. এই নিন, আমার বৌমাকে আপনাকে দিলাম। হাতের জাদুতে যত ইচ্ছা মাপজোক করে বলুন অতীতের সঙ্গে বর্তমানে কি কি পার্থক্য হয়েছে ওর ফিগারে? তবে তো ঠিকঠাক টিটমেন্ট করতে পারবো আমরা!" কথাগুলো বলে রজতের দিকে নন্দনাকে একপ্রকার ঠেলে দিলো প্রমোদ‌।

"তখন থেকে তোমরা শালা কি বলে যাচ্ছ, কিছুই বুঝতে পারছি না। কাম কাজ কুছ কারোগে, ইয়া সির্ফ বায়ানবাজি করতে রাহোগে?" অসহিষ্ণু হয়ে বলে উঠলো হার্জিন্দার।

"তুমি শালা এসব বুঝবে না বাঞ্চোত। তোমার তো একটাই কাজ, ধর তক্তা মার পেরেক। যাও বাঁড়া, পাশের ঘরে গিয়ে নন্দনার দিদির দুদু খাও গিয়ে। আর দুদু খাওয়া হয়ে গেলে নিজের ল্যাওড়াটা ঘপাঘপ ভরে দিও ওর গুদে, কাল রাতে যেমন দিয়েছিলে।" রবার্টের এই কথায় হার্জিন্দার দাঁত ক্যালাতে ক্যালাতে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলেও, তার দিদির সম্বন্ধে বলা অত্যন্ত নোংরা এবং অশ্লীল এই কথাগুলোর প্রভাব যে নন্দনার মনের উপর পড়েছে, সেটা ওর মুখের ভাব দেখেই বুঝতে পারলাম।

★★★★

আমি যে একজন রক্তমাংসের মানুষ এবং সম্পর্কে নন্দনার স্বামী .. এটা বোধহয় ওরা ভুলেই গিয়েছিলো। আমার উপস্থিতি সম্পূর্ণ অগ্রাহ্য করে আমার বউয়ের হাত ধরে ওকে এক ঝটকায় নিজের কাছে টেনে নিলো রজত। "বিশ্বাস করো নন্দনা, তোমাকে যেদিন ওই বাড়িতে, মানে তোমার দিদির শ্বশুরবাড়িতে আমি প্রথম দেখি, সেদিনই মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। যদিও আমাদের মধ্যে বয়সের পার্থক্যটা অনেকটাই বেশি, তবুও ভেবেছিলাম যেন-তেন প্রকারে যদি তোমাকে নিজের বউ বানাতে পারতাম তাহলে জীবনটা সার্থক হয়ে যেতো। তারপর শুনলাম এক পাগলাচোদা, সরি মানে এই ভদ্রলোকের সঙ্গে তোমার বিয়ে ঠিক হয়ে গিয়েছে। মনটা এত খারাপ হয়ে গিয়েছিলো সেদিন! আজ এত বছর পর তোমাকে কাছে পেয়ে, মানে তোমাকে দেখে মনটা খুশিতে ভরে উঠেছে।" লক্ষ্য করলাম, কথাগুলো বলতে বলতে আঁটোসাঁটো হয়ে চেপে বসে থাকা বেবিডল নাইটিটার উপর দিয়ে রজত আমার বউয়ের পাছায় হাত বোলাতে শুরু করে দিয়েছে।

"ওহো ছাড়ুন আমাকে, এসব কি বলছেন আপনি রজত দা? তাছাড়া আমার স্বামী এখানে উপস্থিত রয়েছে।" কথাগুলো বলে রজত নামের ওই লোকটার বাহুবন্ধন থেকে নিজেকে মুক্ত করতে চাইলো নন্দনা।

- "কি করবো বলো সোনা? যেটা সত্যি সেটাই তো বলেছি। তুমি নিজেও জানতে তোমার প্রতি আমার একটা আলাদা নজর আছে। ওইদিন যদি তোমার জামাইবাবু হঠাৎ করে চলে না আসতো, তাহলে উপুড় হয়ে শুয়ে থাকা অবস্থায় প্রথমে এক হেঁচকা টানে তোমার প্যান্টিটা নামিয়ে দিতাম পাছার উপর থেকে। তারপর .."

- "চুপ করুন .. কি বলছেন এসব? তাছাড়া আপনি ওইরকম কিছু করলে আমার দিদি আপনাকে ছেড়ে দিতো নাকি? দিদিভাই তো পাশেই দাঁড়িয়েছিলো।"

- "হাহাহাহা , তুমি এখনো তোমার দিদিভাইকে চিনতে পারোনি সোনা। ও কোনোদিনই তোমার ভালো চায়নি, এখন তো আরোই চায় না। চিরকাল ও তোমার সৌন্দর্য আর এই উত্তেজক এবং আকর্ষণীয় ফিগারকে হিংসা করে এসেছে। এখনো করে, তুমি এখানে আসবে সেটা ও জানতো। ওই তো প্ল্যান করে আমাকে নিয়ে এসেছে এখানে। তাই বলছি ওইদিন তোমার দিদিভাই তোমাকে আমার হাত থেকে মোটেও বাঁচাতো না, বরং আমার হাতে সঁপে দিতো।"

আমি বুঝতে পারছিলাম না, রজতের এই ধরনের অবান্তর এবং অশ্লীল কথার উত্তর দিচ্ছিলো কেন আমার বউ! তার সঙ্গে এটাও বুঝতে পারছিলাম না, কেনো ওর দিদির নামে বানিয়ে বানিয়ে মিথ্যা কথাগুলো বলে নন্দনার কানে বিষ ঢালছে রজত! লক্ষ্য করলাম কথা বলার অছিলায় আমার বউকে ব্যস্ত রেখে হাঁটু পর্যন্ত ঝুলের বেবিডল নাইটিটা ততক্ষণে বেশ কিছুটা উপরে তুলে দিয়েছে লোকটা। ফলে নন্দনার ফর্সা সুগঠিত থাইদুটো পুরোপুরি উন্মুক্ত হয়ে পড়লো।

 "না না, আপনি মিথ্যে বলছেন। আমার দিদি এরকম কিছু করতে পারে না।" সংশয় প্রকাশ করে বললো নন্দনা।

"রজত বাবু একদম ঠিক কথা বলছে ডার্লিং। তুমি তো তোমার দিদিকে ফোন করে জানিয়েছিলে এখানে আসার ব্যাপারে। তোমার ফোন পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রজত আর ইউসুফকে নিয়ে এখানে চলে আসে বন্দনা। ইউসুফের সঙ্গে আমাদের আগে থেকেই পরিচয় ছিলো, তাই নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করতে খুব একটা প্রবলেম হয়নি। এবার বুঝলে তো তোমার দিদিভাই কি জিনিস?" লক্ষ্য করলাম কথাগুলো বলে রজতের দিকে চোখের ইশারা করে আমার বউয়ের ঠিক পেছনে মাটিতে হাঁটু গেঁড়ে বসে পিছন থেকে দুই হাতে ওর কোমরটা জড়িয়ে ধরলো রবার্ট।

প্রতিবাদের বদলে নন্দনার চোখে দেখতে পেলাম ক্রোধ এবং ক্ষোভের আগুন। এটা যে ওর দিদিভাইয়ের জন্য, সেটা বুঝতে অসুবিধা হলো না আমার।

"শুনলে তো রবার্টের কথা? আমি তো বলবো তোমার দিদিকে এবার সামনে পেলে তুমি উচিৎ শিক্ষা দাও। শুধু মুখে নয়, হাতেও জবাব দিতে হবে ওকে। আমরা সবাই আছি তোমার সঙ্গে। আচ্ছা, একটু আগে তোমার ভাসুরের সম্পর্কে বন্দনা যে কথাগুলো বলছিলো, সেগুলো কি সত্যি? না মানে, আমি জানতে চাইছি উনি এসেছিলেন তোমাদের বাড়ি এর মধ্যে?" কথাগুলো বলে নিজের তর্জনী আর বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ দিয়ে আমার বউয়ের নিচের ঠোঁটটা আলতো করে চেপে ধরলো রজত।

- "হুঁ .."

- "কি হুঁ? পরিষ্কার করে বলো! তোমার ভাসুর এসেছিলেন এর মধ্যে তোমাদের বাড়ি?"

- "হ্যাঁ এসেছিলেন .."

- "নাইট স্টে করেছিলেন?"

- "হ্যাঁ .."

- "রাতে কোথায় শুয়েছিলেন উনি? তোমাদের বেডরুমে?" 

- "না না, পাশের ঘরে .."

- "আর তুমি?"

- "এই ঘরে .."

- "এই ঘরে মানে, কোন ঘরে?"

- "আমাদের শোওয়ার ঘরে .."

- "আর তোমার ছেলে?"

- "ওর তো ভীষণ জ্বর এসেছিলো। ও তো বিকেল থেকেই পাশের ঘরে ঘুমোচ্ছিলো। না না ভুল বললাম, বাপ্পা আমার সঙ্গে আমার ঘরেই শুয়েছিলো।"

"এইতো ধরা পড়ে গেলে সোনা। প্রথমে মুখ ফস্কে সত্যিটাই বেরিয়ে গিয়েছিলো তোমার। যাগ্গে, যা হওয়ার হয়ে গিয়েছে, আর আমরাও তা বোঝার বুঝে নিয়েছি। তোমার দিদির মুখ থেকে এতক্ষণ ধরে শুনছিলে নিশ্চয়ই আমি ওকে কিভাবে খেয়েছি, বা খেয়ে চলেছি বিগত এক বছর ধরে?" কথাগুলো বলে নিজের নাকটা আমার বউয়ের লাল আপেলের মতো টসটসে বাঁদিকের গালটায় ঘষতে লাগলো রজত। 

"এই না না, ছিঃ! দিদিভাই আমাকে সেরকম কিছুই বলেনি।" চোখ দুটো সঙ্কুচিত করে নিজের মুখটা অন্যদিকে ঘুরিয়ে নিয়ে উত্তর দিলো নন্দনা।

"মিথ্যে বলো না সোনা। তোমার দিদি আমাকে সবকিছু বলে দিয়েছে। তোমার দিদিকে যে সুখ আমি দিয়েছি, যদি তোমাকে কাছে পেতাম তাহলে তার থেকে হাজারগুন সুখ বেশি দিতাম তোমাকে। আদরে আদরে পাগল করে দিতাম, সারা দেহে কামের আগুন জালিয়ে দিতাম তোমার।" লক্ষ্য করলাম কথাগুলো বলার পর নিজের ঠোঁট দুটো আমার বউয়ের ঠোঁটজোড়ার কাছে নিয়ে গেলো রজত।

"স্কাউন্ড্রেল, এত বড় সাহস তোমার! আমার সামনে আমার বউয়ের সঙ্গে নোংরামি করছো? ওকে অসভ্য কথা বলে উত্তেজিত করার চেষ্টা করছো?" মনে হলো এই কথাগুলো বলে ঝাঁপিয়ে পড়ি রজত নামের এই লোকটার উপর। কিন্তু পরক্ষণেই নিজের শক্ত হয়ে ওঠা পুরুষাঙ্গের স্পন্দন অনুভব করে নিজেকেই নিয়ন্ত্রণ করলাম। তাছাড়া ওই লোকটার যা চেহারা, আমাকে একটা ঘুষি মারলে উড়ে গিয়ে কোথায় পড়বো, তার ঠিক নেই।

"আপনি খুব খারাপ একটা লোক। আমার দিদির সঙ্গে ওইসব করে এখন আবার আমাকে ভালো ভালো কথা বলতে এসেছেন? আমার দিদিভাই কিন্তু আপনাকে মন থেকে ভালোবাসে। ওকে ঠকাবেন না।" আমার বউয়ের মুখে এই কথা শুনে আমি অবাক গেলাম। 'এত ইম্পর্টেন্স দিচ্ছে কেনো ও এই রজত নামের লোকটাকে? ভালো ভালো কথা আবার কি? নন্দনা কি ভাবছে, এই কথাগুলো বলে ওকে প্রেম নিবেদন করছে রজত? আরে বোকা মেয়ে, লোকটা ফ্লার্ট করছে তোমার সঙ্গে। তোমাকে নিজের জালে ফাঁসাতে চাইছে।' চিৎকার করে আমার বউকে এই কথাগুলো বলতে ইচ্ছে করলো আমার। কিন্তু নিজের মেল ইগোর কাছে প্রতিহত হয়ে এবং অবশ্যই ষড়রিপুর প্রথম রিপুর প্রভাবে কিচ্ছু বলতে পারলাম না।

"কে বলেছে সুন্দরী যে তোমার দিদিভাইকে আমি ঠকাচ্ছি বা ঠকিয়েছি? ওকে আমি ব্যবহার করে তো ছুঁড়ে ফেলে দিইনি! ওকে আমার সন্তানের মা হওয়ার সুযোগ দিয়েছি, ওকে বিয়েও করতে চেয়েছিলাম আমি। ওই রাজি হয়নি ওর স্বামী, সন্তানকে ছেড়ে আসতে। আজকে ওর স্বামী যে আবার ব্যবসা করে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পেরেছে, সেই সবকিছুই তো আমার জন্য সম্ভব হয়েছে। এরপরও তুমি বলবে তোমার দিদিকে আমি ঠকিয়েছি? কিন্তু বিশ্বাস করো, তোমাকে দেখার পর থেকে আমি পাগল হয়ে গেছি। শুধু আমি কেনো? তোমার যা রূপ, তোমার যা দৈহিক সৌন্দর্য তাতে যে কোনো পুরুষই পাগল হয়ে যাবে। ঠিক যেমন মিস্টার প্রমোদ আর রবার্ট এরাও পাগল তোমার জন্য। এতে তো আমাদের কোনো দোষ নেই। যদি দোষ হয়, সেটা তোমার সৌন্দর্যের। মন থেকে বলো তো একটা কথাও আমি ভুল বলেছি, কিনা?"

 রজতের কথার উত্তর দিতে না পেরে লজ্জাশীলা নন্দনা নতমস্তকে দাঁড়িয়ে রইলো। আমার বউয়ের মৌনতাকে সম্মতির লক্ষণ ধরে নিয়ে, এতক্ষণ ধরে চলতে থাকা একটার পর একটা অসভ্য এবং অশ্লীল কথা বলে নন্দনার উত্তেজনার ক্রমবর্ধমান পারদের প্যারামিটার নিরীক্ষণ করে রজত নিজের মোটা ঠোঁট দিয়ে চেপে ধরলো আমার বউয়ের তিরতির করে কাঁপতে থাকা পাতলা গোলাপি রসালো ঠোঁটদুটো। রবার্ট ততক্ষণে নন্দনার নাইটির ঝুলটা কোমরের উপর তুলে দিয়ে ওর কালো রঙের প্যান্টিটা উন্মুক্ত করে ফেলেছে।

~ পরবর্তী আপডেট কিছুক্ষণের মধ্যেই আসছে ~
Like Reply
আমার চোখের সামনে, আমার থেকে এক হাত দূরে একজন পরপুরুষ আমার বউয়ের ঠোঁটের রস পান করছে আর একজন পরপুরুষ আমার স্ত্রীর উন্মুক্ত প্যান্টির পাশ দিয়ে বেরিয়ে পড়া ওর মাংসল পাছার দাবনায় নিজের মুখ ঘষছে। এই দৃশ্য দেখে নিজের উত্তেজনার উপর নিয়ন্ত্রণ রাখা বড়ই কঠিন হয়ে পড়ছিলো আমার পক্ষে। এক্ষেত্রে নন্দনার স্বামী হিসেবে আমার করণীয় কি .. সেটাই বুঝতে পারছিলাম না। যদি প্রতিবাদ করে ওদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ি, তাহলে ওরা আমাকে মেরে হাত-পা ভেঙে খাটে শুয়ে রেখে দেবে। তাছাড়া একটু আগে ওর লোকজন এই এলাকায় ছড়িয়ে আছে বলে প্রমোদ যেরকম হুমকি দিলো, তাতে অক্ষত দেহে বাড়ি ফিরতে পারবো কিনা সন্দেহ! আর যদি রণে ভঙ্গ দিয়ে এই ঘর থেকে বেরিয়ে যাই, তাহলে দুটো জিনিস ঘটবে। প্রথমতঃ ওদের কাছে ছোট হয়ে যাবো আমি। ওরা ভাববে আমি ভয়ে ল্যাজ গুটিয়ে পালিয়েছি। দ্বিতীয়তঃ আমি চলে গেলে যদি ওরা আমার বউকে ছিঁড়েখুঁড়ে খেয়ে নেয়? আমি থাকলে আর যাই করুক না কেন, আমার সামনে আমার বউকে পুরোপুরি বিবস্ত্রা করতে পারবে না ওরা। তাই এখানে দাঁড়িয়ে থেকেই সবকিছু দেখার সিদ্ধান্ত নিলাম। 


"উম্মম্মম্ম .. প্লিজ ছাড়ুন আমাকে .." দেখলাম, এই বলে নন্দনা নিজের ওষ্ঠদ্বয় ছাড়িয়ে নিলো রজতের ঠোঁটজোড়ার বন্ধন থেকে। এত প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও নিজের সতীত্ব রক্ষার জন্য এখনো চেষ্টা করে যাচ্ছে আমার বউ, এটা দেখে মনে জোর পেলাম আমি। কিন্তু পরক্ষণেই মনে হলো এরকম তিনজন ভয়ঙ্কর বিষধর সাপের নাগপাশ থেকে নন্দনার মতো একজন সুন্দরী আকর্ষণীয়া যুবতীর মুক্তি পাওয়া অত সহজ নয়। এছাড়াও দু'জন তো এখনো রিজার্ভে রয়েছে।

রবার্ট তো আগেই নিজের ফতুয়াটা খুলে ফেলেছিলো। দেখলাম, প্রমোদও নিজের ঊর্ধ্বাঙ্গের পরিধেয় বস্ত্রটা খুলে ফেলে নিম্নাঙ্গে শুধুমাত্র পাতলা সুতির কাপড়ের শর্টস পরে আমার স্ত্রীর একদম গা ঘেঁষে এসে দাঁড়িয়ে বললো, "কি হয়েছে বৌমা? লজ্জা পাচ্ছো? আসলে কি জানো তো বন্ধুগণ, আমার বৌমা আমি পাশে না থাকলে কম্ফোর্টেবল ফিল করে না। এই যেমন ধরো, পরশুদিনের আগেরদিন রাতে যখন ওদের বাড়িতে গিয়েছিলাম; সেদিন তো ডিনার করার পর কত সুন্দর ট্রিটমেন্ট করলাম আমি, আমার বৌমার। সেই রাতে বৌমা আমার সামনে ব্রা আর প্যান্টি পড়েই ছিলো সারাক্ষণ। ওকে কখনো কোলে তুলে, কখনো বিছানায় শুইয়ে, আবার কখনো আমার সামনে দাঁড় করিয়ে ওর মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত পরীক্ষা করেছি আমি। সর্বোপরি সেখানেও ওর স্বামী উপস্থিত ছিলো। তাই বলি কি বৌমা, এখানে তো তোমার স্বামীও রয়েছে, আমিও রয়েছি। আর যেহেতু রজতবাবু তোমাকে অনেক আগে থেকে চেনে এবং দেখেছে; তাই তোমার চেহারার পরিবর্তনটা ওর কাছ থেকে জানতে চাইছি। এর ফলে তোমার ট্রিটমেন্টের পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য সুবিধা হবে। তাই কো-অপারেট করো ওদের সঙ্গে, আর আমি তো রয়েছি তোমাকে কমফোর্ট দেওয়ার জন্য।"

আমার আশঙ্কাটাই সত্যি হতে চলেছে বলে মনে হলো। তিনটে ভয়ঙ্কর বিষধর সাপ আমার বউকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ফেলতে চাইছে তাদের নাগপাশে। দেখলাম, রবার্ট নিজের মুখটা এগিয়ে নিয়ে গিয়ে আমার স্ত্রীর পাছার ডানদিকের দাবনাটায় একটা চুমু খেলো। নিজের নিতম্বের অনাবৃত অংশে পরপুরুষের ঠোঁটের ছোঁয়া পেতেই কেঁপে উঠলো নন্দনা। রজত ততক্ষণে নিজের হাত আমার বউয়ের পিছনে নিয়ে গিয়ে ওর প্যান্টির গেঞ্জির মতো পাতলা কাপড়টা গুটিয়ে ওর পাছার খাঁজে ঢুকিয়ে দিয়েছে। এর ফলে আমার একমাত্র সন্তানের জননীর উল্টানো কলসির মতো পাছার প্রায় ৯০% উন্মুক্ত হয়ে পড়লেও, বেবিডল নাইটিটার নিম্নভাগ তখনো কিছুটা পর্দার কাজ করছিলো। 

সেই দিকে নজর যেতেই রবার্ট চোখের ইশারা করলো তার পার্টনার প্রমোদকে। রবার্টের সঙ্গে চোখে চোখে কথা হয়ে যাওয়ার পর রজতকে উদ্দেশ্য করে প্রমোদ সম্পূর্ণ ইংরেজিতে বললো, "always remember one thing, when you try to strip a woman of any of her clothes, the best way is via lip lock .." ইংরেজি ভাষা নন্দনার কাছে বরাবরই দুর্বোধ্য। তাই ইংরেজিতে বলা এতো বড় বাক্যের মাথামুণ্ডু আমার বউ বুঝতে না পারলেও, আমি তো পরিষ্কার বুঝতে পারলাম, প্রমোদ কি বলতে চাইছে বা কি হতে চলেছে ওদের পরবর্তী পদক্ষেপ! "strip" বলতে? কি করতে চায় ওরা আমার স্ত্রীর সঙ্গে?

 দেখলাম প্রমোদের কথা শোনামাত্র আমার বউকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ধরে রজত পুনরায় নিজের মোটা মোটা ঠোঁটদুটো দিয়ে চেপে ধরলো আমার বউয়ের ঠোঁটজোড়া। সেই সুযোগে রবার্ট উঠে দাঁড়িয়ে পিছন দিক থেকে হাত নিয়ে গিয়ে নন্দনার নাইটির দুই কাঁধের সঙ্গে বাঁধা ফিতেদুটো ক্ষিপ্রগতিতে খুলে দিলো। মুহূর্তের মধ্যে আমার সুন্দরী, স্বাস্থ্যবতী, অ্যাট্রাক্টিভ বউয়ের শরীরের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে গোলাপী রঙের নাইটিটা ঝপ করে মাটিতে পড়ে গেলো। 

★★★★

আমার বউয়ের ঠোঁটদুটো রজতের ঠোঁটের বন্ধনে বন্দি থাকার জন্য ওর মুখ দিয়ে "উম্মম্ম  উম্মম্ম" এরকম বেরোচ্ছিলো। নিজেদের কাজ হাসিল করে আরও কয়েক সেকেন্ড মনের আশ মিটিয়ে আমার স্ত্রীর ওষ্ঠরস পান করার পর অবশেষে রজত নিজের বাহুবন্ধন থেকে মুক্তি দিলো নন্দনাকে। "হায় ভগবান .. কি করলেন এটা আপনারা আমার সঙ্গে? ওহ্ মাগো, কি লজ্জা .." কাঁপা কাঁপা গলায় এইরূপ উক্তি করে দু'হাত দিয়ে নিজের সমগ্র মুখমন্ডল ঢেকে ফেললো আমার বউ।

সিঁথিতে চওড়া করে দেওয়া সিঁদুর, কপালে কিছুটা ঘেঁটে যাওয়া লাল বড় টিপ, চোখে রিমলেস চশমা, হাতে শাঁখা-পলা, গলায় একটা ঝাঁ চকচকে সোনার নেকলেস .. অথচ শরীরে বস্ত্র বলতে শুধুমাত্র কালো রঙের একটা আঁটোসাঁটো ব্রা এবং ওই একই রঙের  প্যান্টি। এই অবস্থায় আমার বউকে দেখে পৃথিবীর সবথেকে আকর্ষনীয়া নারী মনে হচ্ছিলো আমার। ইচ্ছা করছিলো এখনই ওর উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে ওকে আদরে আদরে ভরিয়ে দিই। নিজের স্বামীরই যদি এই কথা মনে হয়, তাহলে আমার স্ত্রীর এই ভয়ঙ্কর অর্ধনগ্ন রূপ দেখে ঘরে উপস্থিত বাকি আরো তিনজন কামুক দুর্বৃত্তের মনের কি অবস্থা হচ্ছে, সেটা অনুধাবন করতে পারছি।

তবে এই গভীর উত্তেজনার মধ্যেও দুটো জিনিস দেখে অবাক লাগলো আমার। আমি যতদূর জানি বা এ যাবৎকাল লক্ষ্য করেছি, আমার স্ত্রীর বেশিরভাগ প্যান্টি হিপস্টার এবং ফ্রেঞ্চকাট স্টাইলের। কিন্তু আজ ও একটা লেসের কাজ করা ব্রা আর প্যান্টি পড়েছে। প্যান্টিটা অনেকটা থঙ স্টাইলের মতোই মনে হলো আমার। প্যান্টির পাশ দিয়ে আমার বউয়ের ফর্সা ঝকঝকে কুঁচকি দুটো বেরিয়ে পড়েছিলো। এছাড়াও আরেকটা জিনিস লক্ষ্য করে অবাক হলাম .. গলায় যে নেকলেসটা নন্দনা পড়েছে ওইরকম নেকলেস তো ওকে আমি কোনোদিন কিনে দিইনি! তাহলে এত দামি নেকলেস ও কোথা থেকে পেলো? কে দিয়েছে ওকে এটা?

আমার স্ত্রী যেন পাসিং দ্য পার্সেল খেলার পার্সেলে পরিণত হয়েছে। একজন ওকে ছেড়ে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আরেকজন ওকে অধিকার করছে। পেছন থেকে এসে নন্দনাকে জড়িয়ে ধরলো প্রমোদ। তারপর ওর কানের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে বললো, "এইতো, আমার সব কথা শোনে আমার এই লক্ষীসোনা বৌমাটা। তুমি একদম আমার ভাগ্নের বউয়ের মতো। ওকে আমি যখন যা করতে বলি, ও আমার সব কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে। কিছুদিন আগে আমার নার্ভের সমস্যা হয়েছিলো। হাতের আঙুলগুলোর ঠিকঠাক মুভমেন্ট হচ্ছিলো না। আমি নিজে একজন ডাক্তার হলেও নার্ভের ডাক্তার তো নই! তাই আমারই এক বন্ধু নিউরোলজিস্টকে দেখানোর পর, ও বললো .. সমস্যা সেরকম কিছু নেই। আমার আঙুলগুলো দিয়ে পাম্পিং করতে হবে। তাও আবার ছোট স্ট্রেস বল দিয়ে এই সমস্যার সমাধান হবে না। বেশ বড় আকারের স্ট্রেস বল চাই। কিন্তু সেই বল পাবো কোথায়? ভাবতে ভাবতে একসময় রিচা, অর্থাৎ ভাগ্নের বউয়ের কথা মনে পড়লো আমার। আমার ভাগ্নে জাহাজের ক্যাপ্টেন, ছ'মাস বাড়িতে তো ছ'মাস বাইরে। সেই সময় বাইরে কোথাও ডিউটিতে ছিলো। ওর বাড়িতে গিয়ে হাজির হয়ে রিচাকে আমার সমস্যার কথা খুলে বললাম। তার সঙ্গে এটাও বললাম ওই আমার একমাত্র ভরসা। আমার এই কঠিন অবস্থায় ও নিজের বড় বড় বল দুটোকে যদি আমাকে পাম্পিং না করতে দেয়, তাহলে আমার এই অসুখ সারবে না কোনোদিন।"

"কোন বল? ও আচ্ছা, তার মানে আপনার ভাগ্নের বাড়িতে বড় স্ট্রেস বল ছিলো।" বরাবরের নির্বোধ নন্দনা মূর্খের মতো এই প্রশ্নটা করে বসলো।

"ওলে বাবা লে, আমার সোনা বৌমাটা কিচ্ছু বোঝে না! এ বল সে বল নয় গো বৌমা। এ বল হলো রক্তমাংসের বল। ঠিক যেমন তোমার বুকে দুটো বড় বড় ফুটবল সাঁটিয়ে রেখেছো .." কথাগুলো বলার ফাঁকে নিজের দুটো হাত সরাসরি আমার বউয়ের ব্রা আবৃত বুকদুটোর উপর রেখে খামচে ধরলো হারামি প্রমোদ। "উহহহ .. মা গো .." হঠাৎ করে প্রমোদের এইরূপ দস্যিপনায় চিৎকার করে উঠলো নন্দনা।

 'অনেক হয়েছে, এতক্ষণ ধরে অনেক অপমান সহ্য করেছি .. আর নয়। আমার স্ত্রীর সম্মান রক্ষার্থে এবার যদি প্রতিবাদ না করি, তাহলে নিজের বিবেকের কাছে কি জবাব দেবো?' এই কথাগুলো ভেবে ষড়রিপুর প্রথম রিপুর প্রভাব অগ্রাহ্য করে ওদের দিকে এগোতে যাবো, ঠিক সেই মুহূর্তে দরজায় টোকা পড়লো। দরজা ভেতর থেকে বন্ধ ছিলো না, জাস্ট ভেজানো ছিলো। আমি দরজার সবচেয়ে কাছে দাঁড়িয়েছিলাম, তাই পিছিয়ে গিয়ে দরজা খুলে দেখলাম আমার ভায়রাভাই শান্তিরঞ্জন বাপ্পাকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে দরজার সামনে। দেখলাম বাপ্পা তখনো ঘুমোচ্ছে ওর কাঁধে মাথা রেখে।

"ও যে ঘরে ঘুমোচ্ছিলো, সেই ঘর আর তার পাশের ঘর এখন পরিষ্কার হবে। তাই ফ্যান, এসি সব বন্ধ করে দিয়ে ঝাড়াঝাড়ি করছে। ওর ঘুম ভেঙে যেতো, তাই তোমার কাছে দিয়ে গেলাম। নাও, তোমার ছেলেকে সামলাও।" কথাগুলো বলে ওর কোল থেকে আমার কোলে বাপ্পাকে স্থানান্তরিত করে বিদায় নিলো শান্তিরঞ্জন। ভয় আর নিজের ভেতরের নিষিদ্ধ যৌন সুখের আনন্দ এতক্ষণ ধরে তো আমার প্রতিবাদ করার মাঝে অন্তরায় হয়ে ছিলোই, এখন একটা নতুন প্রতিবন্ধকতা কোলে নিয়ে দরজা বন্ধ করে পুনরায় ওদের সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম।

★★★★

বাপ্পাকে দেখে প্রমোদের বাহুবন্ধন থেকে নিজেকে জোর করে ছাড়িয়ে নিয়ে ব্রেসিয়ার আর প্যান্টি পরা অবস্থাতেই আমার কাছে ছুটে এসে নন্দনা জিজ্ঞাসা করলো, "ওকে .. ওকে এখানে আনতে গেলে কেনো? ও কি জেগে গেছে?" আমার স্ত্রীর প্রশ্নের উত্তরে ওকে আশ্বস্ত করে সবকিছু জানিয়ে বললাম, "ও যাতে না জেগে যায় সেই জন্যই ওকে দিয়ে গেলো এখানে। এখন আমাদেরকে দেখতে হবে যেনো ওর ঘুমটা না ভাঙ্গে।"

আমার বলা কথাগুলো তো শুধু নন্দনা শুনলো না, ঘরে উপস্থিত বাকি তিন দুর্বৃত্তর কানেও গেলো। বল যে এখন পুরোপুরিভাবে ওদের কোর্টে সেটা বুঝতে না পারার মতো বোকা ওরা কেউই নয়। "কি হলো বৌমা, ওরকম ছোটাছুটি করছো কেনো? তোমার বাচ্চা তোমার স্বামীর কোলে আছে, থাক না! তুমি এদিকে এসো .." এই বলে আমার বউয়ের হাত চেপে ধরে ওকে আবার নিজের কাছে টেনে নিলো প্রমোদ। 

তারপর পুনরায আমার স্ত্রীকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে একটা হাত ওর নগ্ন পেটের উপর আর একটা হাত ব্রা আবৃত ভারী স্তনজোড়ার নিচে রেখে ওর ঘাড়ে গলায় মুখ ঘষতে ঘষতে বললো, "তখন তো ওই ঘটনাটা শেষই করা হলো না। আমার ভাগ্নের বউ রিচাকে আমার সমস্যার কথা খুলে বলার পর ও প্রথমে একটু নখরা করছিলো ঠিকই। তারপর যখন বললাম, এর বদলে ওকে সোনার নেকলেসের সেট কিনে দেবো .. যেখানে গলার হার, কানের দুল সবকিছুই থাকবে! সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে গেলো মাগীটা, মেরা মতলব আমার ভাগ্নের বউটা! আমি বললাম, 'তাহলে তো উপর দিয়ে হবে না! খোলো তোমার ব্লাউজ, খোলো তোমার ব্রা ..' মাগীও এক কথায় রাজি। এরপর টানা সাতদিন .. সকালে এক ঘন্টা আর বিকেলে এক ঘন্টা করে ওর মাইদুটো মালিশ করেছিলাম আমি। এতে এক ঢিলে দুই পাখি মারা হলো। বিচারও বুবস ম্যাসাজ হয়ে গেলো আর আমারও নার্ভের অসুখ সেরে গেলো। তা, তোমার গলার এই নেকলেসটা কে দিলো গো তোমায়?"

এমনিতেই সরল প্রকৃতির মেয়ে নন্দনা। ওর সাদা মনে জিলিপির প্যাঁচ কোনোদিনই ছিলো না। হঠাৎ করেই প্রোমোদের করা এই প্রশ্নে মুখ ফস্কে বলে ফেললো, "এটাতো আমার ভাসুর দিয়েছে।" তারপরই 'বিশাল ভুল হয়ে গেছে' এটা রিয়েলাইজ করে থতমত খেয়ে গিয়ে বললো, "আ..আমার স্বামী দিয়েছে .." 

সঙ্গে সঙ্গে আমার দিকে চোখ তুলে প্রমোদ জানতে চাইলো, "এটা তুমি দিয়েছো ওকে?" এইসময় আমার মনের মধ্যে অনেককিছু চলছিলো। এই গয়নাটা যদি আমাকে লুকিয়ে ও নিজে কিনে এনে আমার নাম দিয়ে চালানোর চেষ্টা করতো, তাহলে এই মুহূর্তে আমার স্ত্রীকে বাঁচানোর জন্য আমি স্বীকার করে নিতাম যে এটা আমিই ওকে দিয়েছি। কিন্তু যখন একটু আগে মুখ ফস্কে হলেও ও নিজের মুখেই স্বীকার করে নিলো যে, গলার নেকলেসটা ওকে আমার দাদা দিয়েছে! তখন সবকিছু ছাপিয়ে আমার মেল ইগোটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠলো। প্রমোদের প্রশ্নের উত্তরে ঘাড় নাড়িয়ে 'না' বললাম।

লক্ষ্য করলাম 'পাসিং দ্য পার্সেল' গেমের পার্সেলের মতো আবার হাতবদল হলো আমার বউয়ের। প্রমোদের থেকে শুধুমাত্র ব্রা আর প্যান্টি পরিহিতা নন্দনাকে একপ্রকার জোর করে কেড়ে নিয়ে ওকে নিজের দিকে ঘুরিয়ে নিয়ে ওর চোখে চোখ রেখে রবার্ট বললো, "আমরা আগেই জানতাম নেকলেসটা তোমাকে কে দিয়েছে। তবুও তোমার স্বামীর মুখ থেকে শুনে সিওর হলাম। আসলে তোমার দিদি বন্দনা আমাদের সবকিছু বলে দিয়েছে।"

"কি? এতটা নিচে নেমে গেছে আমার দিদিভাই? যে মানুষটাকে বিশ্বাস করে সবকিছু বলেছিলাম আমি, সে এইভাবে আমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করলো? আমার ভীষন ঘেন্না হচ্ছে ওর উপর।" কথাগুলো বলার সময় দেখলাম আমার বউয়ের চোখদুটো প্রতিহিংসার আগুনে জ্বলে উঠলো।

"বটেই তো বটেই তো, তোমার জায়গায় আমি থাকলে ওর চুলের মুঠি ধরে ওকে মাটিতে ফেলে মারতাম। তোমার ইচ্ছে করছে না সেরকম কিছু করতে?" রবার্টের এই অদ্ভুত প্রশ্নে আমি বিস্মিত হয়ে গেলেও আমার বউ কয়েক মুহূর্ত চুপ থেকে মাথা নাড়িয়ে বললো, "হ্যাঁ ইচ্ছে করছে .. ওকে সামনে পেলে শেষ করে দেবো আমি .."

"আরে এটা তো কিছুই নয়, তোমার দিদি আরও কি কি বলেছে জানো তোমার সম্পর্কে? ও বলেছে, ও নাকি তোমাকে ছোটবেলা থেকে হিংসে করে। তাই তোমার ভালো দেখতে পায় না। ও নিজে যেহেতু সাংসারিক জীবনের সুখী নয়, তাই তোমার সুখ ও সহ্য করতে পারছে না। সেজন্যই তো এইসব উল্টোপাল্টা বলে বেড়াচ্ছে তোমার ব্যাপারে। আমরা বাবা কিছু বিশ্বাস করিনি। তবে হ্যাঁ, একটা কথা শুনে আমার অবশ্য খুব খারাপ লেগেছে। ও বলেছে সুযোগ পেলে তোমাকে এই রূপনগরের জলে চুবিয়ে মারবে। আমি তো তখনই ওকে মারতে পারতাম। কিন্তু আমি শুধু তোমার অপেক্ষায় ছিলাম, আমি চাই তুমি নিজে হাতে ওকে শাস্তি দাও।" কথাগুলো বলার ফাঁকে রবার্ট অজস্রবার আমার স্ত্রীর ঘাড়ে, গলায়, গালে, নাকে, কপালে, কানে অবারিতভাবে চুম্বন এঁকে দিচ্ছিলো।

"এত বড় কথা? কে কাকে জলে চুবিয়ে মারে, সেটা দেখা যাবে .." রাগে গজগজ করতে করতে উত্তর দিলো নন্দনা।

ঠিক সেই মুহূর্তে আমার গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে, আমার কানের কাছে মুখ নিয়ে এসে প্রমোদ বললো, "WWE দেখবে নাকি? প্রমোদের কথায় অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম, "মানে?" 

"ফলো মি .." আমার প্রশ্নের উত্তরে শুধু এইটুকু বলে আমার হাত ধরে ঘর থেকে বের করে নিয়ে এলো প্রমোদ। আসার আগে বাপ্পা যে ঘরে একটু আগে শুয়েছিলো, সেই ঘরে আবার ওকে শুইয়ে দিয়ে আসা হলো। গোয়ানিজটা আমাকে নিয়ে বাড়ির ভেতর থেকে বেরিয়ে এলো। তারপর লোহার গেটটা খুলে বাড়ির সামনেটা এসে দাঁড়ালো প্রমোদ। দেখলাম, ওখানে আগে থেকেই দাঁড়িয়ে রয়েছে ইউসুফ, হার্জিন্দার আর আমার বড় শ্যালিকা। মুসলিম ছেলেটা আর হার্জিন্দার .. এরা দু'জনেই খালি গায়ে শুধুমাত্র শর্টস পড়ে রয়েছে। বন্দনার গায়ে একটা আলখাল্লার মতো হাউসকোট জড়ানো। ওদের পাশে সৈকত আর তার বাবাকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখলাম, সাগরের উপস্থিতি কোথাও চোখে পড়লো না। ওরা যেখানটা দাঁড়িয়েছিল ঠিক তার সামনে মাটির উপর সাধারণ ম্যাট্রোসের তুলনায় অনেকটাই বড় প্রায় আট বাই দশের একটা ভীষণ মোটা ম্যাট্রেস রাখা রয়েছে‌। আমি চোখের ইশারায় শান্তিরঞ্জনের থেকে জানতে চাইলাম, 'এখানে কি ঘটতে চলেছে?' ঠোঁট উল্টে জবাব দিলো, 'ওর জানা নেই।' 

মিনিটখানের পর আমার স্ত্রীর গলার আওয়াজ পেয়ে চমকে উঠে পিছন দিকে তাকিয়ে দেখলাম .. রবার্ট আর রজত দু'দিক থেকে ওর দুটো হাত ধরে বাড়ির বাইরে এদিকেই নিয়ে আসছে। লক্ষ্য করলাম আমার বউয়ের গায়েও ওর দিদির মতোই আলখাল্লার মতো একটা হাউসকোট জড়ানো রয়েছে। বন্দনারটা নীল আর নন্দনারটা লাল রঙের। ঠিক শুনতে না পেলেও, বুঝতে পারলাম নন্দনা কিছু একটা ব্যাপার নিয়ে ওদের সঙ্গে তর্ক করছে। রজতের ভীষণ ভারী গলা। ওর গলার আওয়াজটা পেলাম, "তখন তো খুব লাফাচ্ছিলে নিজের দিদিকে উচিৎ শিক্ষা দেবে বলে! এখন পিছিয়ে যাচ্ছ কেনো? আরে বাবা ঘরের মধ্যে এসব হয় নাকি? এগুলো খোলা জায়গাতেই করতে হয়। তাছাড়া এই খেলার অনেক নিয়মকানুন রয়েছে। সেগুলো একমাত্র বাইরেই সম্ভব।"

ওদিকে ইউসুফ আর হার্জিন্দার দু'জনে মিলে বন্দনাকে নিয়ে এসে দাঁড় করালো ম্যাট্রেসটার সামনে, আর এদিকে আমার বউয়ের দুটো হাত শক্ত করে ধরে ম্যাট্রেসটার কাছে নিয়ে গেলো রজত আর রবার্ট। নন্দনা ওদিকে না যাওয়ার জন্য ছটফট করতে থাকলেও, ওর দিদি স্বেচ্ছায় এখানে এসেছে, সেটা ওর বডি ল্যাঙ্গুয়েজ দেখেই বোঝা গেলো।

"লেডিস এন্ড জেন্টলম্যান, এখানে আমরা একটা খেলা শুরু করতে চলেছি। যে খেলাটি হবে আমার বৌমা নন্দনা এবং ওর দিদি বন্দনার মধ্যে। ওদের দু'জনের পরস্পরের উপর যত রাগ, যত ক্ষোভ জমে রয়েছে, সেগুলো সব ওরা ফিজিক্যালি উগড়ে দেবে একে অপরের প্রতি। অর্থাৎ একে অপরকে হিট করবে। যদিও এই খেলার কয়েকটা নিয়ম রয়েছে। খেলার সময়কাল তিরিশ মিনিট, এর এক সেকেন্ড আগেও যেমন খেলা বন্ধ করা যাবে না; ঠিক তেমনি আধঘন্টা অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়ার পর এক সেকেন্ডও খেলা চলবে না। একে অপরের মুখে বা মুখের কোনো অংশে হিট করা যাবে না। গলার নিচ থেকে যেকোনো অংশে মারা যাবে। লাথি, ঘুসি, কিল, চড়, একে অপরের চুল ধরে টানা .. এই সবকিছুই চলতে পারে। আমি ম্যাচ রেফারি থাকবো। কোথাও কোনো ফল্ট হলে বা কেউ কোনো ফাউল করলে, আমি সেটা দেখবো। আর আমি না বলা পর্যন্ত খেলা থামানো যাবে না। স্বভাবতই গায়ের উপর এই ঢাউস হাউসকোটটা চাপিয়ে এই ধরনের মারামারির খেলা করা যায় না। তাই এগুলো খুলে দিতে অনুরোধ করবো বাকি সদস্যদের।" ম্যাট্রেসটার দিকে এগিয়ে গিয়ে আমার বউ এবং আমার বড় শ্যালিকার কাঁধে হাত রেখে কথাগুলো বলোল প্রমোদ।

এখানে আমাকে আনার পর এবং ম্যাট্রেসটা চোখে পড়ার পর কি ঘটতে চলেছে, সেটা কিছুটা অনুধাবন করতে পেরে মনে মনে একটা আশঙ্কার সৃষ্টি হয়েছিলো। প্রমোদের বলা কথাগুলো শুনে সেই আশঙ্কা সত্যিতে পরিণত হলো। মনে মনে প্রমাদ গুনলাম আমি।

~ কিছুক্ষণের মধ্যেই পরবর্তী আপডেট আসছে ~
Like Reply




Users browsing this thread: 1 Guest(s)