Thread Rating:
  • 86 Vote(s) - 2.95 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Erotic Thriller নন্দনা - NOT OUT (সমাপ্ত)
(10-08-2023, 10:57 AM)Bumba_1 Wrote: আমিও তো সেই ভাবেই করেছি  Lotpot Lotpot এইগুলো বেশ লাগে আমার


তাই কি? দেখা যাক কি হয় ..


আচ্ছা তাই? ধন্যবাদ  thanks



অনিবার্য কারণবশত আজ রাতে আপডেট আসবে না। পরবর্তী আপডেট কবে আসবে, কেউ জানে না।

জেনে খারাপ লাগছে কিন্তু কোনো একটা সমস্যা না হলে তো আর এমন বলতেনা। যাইহোক কোনো তাড়াহুড়ো নেই। তুমি সময় নিয়েই ফিরে এসো।অপেক্ষায় রইলাম। ♥️
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
(10-08-2023, 10:57 AM)Bumba_1 Wrote:
অনিবার্য কারণবশত আজ রাতে আপডেট আসবে না। পরবর্তী আপডেট কবে আসবে, কেউ জানে না।

কেনে? মানে কেন?

[Image: Images-2-2-1.jpg]

Like Reply
(10-08-2023, 01:59 PM)Baban Wrote: জেনে খারাপ লাগছে কিন্তু কোনো একটা সমস্যা না হলে তো আর এমন বলতেনা। যাইহোক কোনো তাড়াহুড়ো নেই। তুমি সময় নিয়েই ফিরে এসো।অপেক্ষায় রইলাম। ♥️

(10-08-2023, 06:30 PM)Somnaath Wrote:
কেনে? মানে কেন?

হঠাৎ করেই ভাইরাল ফিভারে আক্রান্ত। একটু সেরে উঠি, তারপর অবশ্যই আপডেট দেবো।
Like Reply
(09-08-2023, 11:51 PM)Shuhasini22 Wrote: এটা অসাধারণ ছিলো চশমা পরা মহিলার সেক্স খুবই কম পাওয়া যায়
বল কি ভায়া চশমা পড়েই তো এক মেয়ে কামাল করে দিয়েছে।যারে সবাই মিয়া বলেই জানে ??
Like Reply
(10-08-2023, 09:56 PM)Rohan raj Wrote: বল কি ভায়া চশমা পড়েই তো এক মেয়ে কামাল করে দিয়েছে।যারে সবাই মিয়া বলেই জানে ??

[Image: images-3.jpg]

হ্যাঁ, কিন্তু ইনি বহুদিন হলো পর্ন মুভি করা ছেড়ে দিয়েছেন। এখনো ইন্টারনেটে ইনার যে মুভিগুলো দেখা যায়, সেগুলো সব পুরনো।
Like Reply
When will the update come?
Like Reply
বুম্বা ভায়া তুমি এত ঘন ঘন অসুস্থ হও ভালো ডাক্তার দেখাচ্ছ না কেন? কোনো বিষয় কেই উপেক্ষা করা ঠিক না।
Like Reply
আগে শরীর তারপর সবকিছু। পুরোপুরি সুস্থ হয়ে তারপর আপডেট দেবে, তার আগে নয়।

[Image: Shocked-Open-Asianpiedstarling-size-restricted.gif]

Like Reply
(10-08-2023, 11:59 PM)Rohan raj Wrote: বুম্বা ভায়া তুমি এত ঘন ঘন অসুস্থ হও ভালো ডাক্তার দেখাচ্ছ না কেন? কোনো বিষয় কেই উপেক্ষা করা ঠিক না।

Thanks for your concern  thanks  তবে এটা কেনো সর্দি কাশি বা দুর্বলতার অসুখ নয় বন্ধু  Smile  I'm the patient of MPNST , দিল্লির AIIMS এ বরাবর treatment হয় আমার। ভারতবর্ষের একজন সেরা oncologist দেখেন আমাকে। এছাড়াও প্রচুর নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে থাকতে হয় আমাকে। তাই হয়তো এখনো টিকে রয়েছি আমি, otherwise কবেই ফুটে যেতাম। 
[+] 1 user Likes Bumba_1's post
Like Reply
(10-08-2023, 10:44 PM)Chandan Wrote: When will the update come?

[Image: Screenshot-20230811-144232-1.jpg]

এটা তোমার প্রশ্নের উত্তর


(11-08-2023, 09:32 AM)Sanjay Sen Wrote: আগে শরীর তারপর সবকিছু। পুরোপুরি সুস্থ হয়ে তারপর আপডেট দেবে, তার আগে নয়।

একদম ঠিক সেন মহাশয়। সুস্থ হয়ে তবেই আপডেট দেবো। ভালো থেকো।
[+] 1 user Likes Bumba_1's post
Like Reply
(11-08-2023, 02:42 PM)Bumba_1 Wrote: Thanks for your concern  thanks  তবে এটা কেনো সর্দি কাশি বা দুর্বলতার অসুখ নয় বন্ধু  Smile  I'm the patient of MPNST , দিল্লির AIIMS এ বরাবর treatment হয় আমার। ভারতবর্ষের একজন সেরা oncologist দেখেন আমাকে। এছাড়াও প্রচুর নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে থাকতে হয় আমাকে। তাই হয়তো এখনো টিকে রয়েছি আমি, otherwise কবেই ফুটে যেতাম। 

আচ্ছা সাবধানে থেকো।
[+] 1 user Likes Rohan raj's post
Like Reply
(12-08-2023, 11:50 AM)Rohan raj Wrote: আচ্ছা সাবধানে থেকো। এই লেখার মতো তুমিও NOT OUT ?
Like Reply
[Image: images-6.jpg]

[Image: images-5.jpg]

[Image: images-4.jpg]

[Image: images-3.jpg]

কিছুই না, তোমাকে একটু charged up করার জন্য দিলাম এই ছবিগুলো।  Big Grin

[Image: Shocked-Open-Asianpiedstarling-size-restricted.gif]

[+] 4 users Like Sanjay Sen's post
Like Reply
ভারতীয় সিনেমায় একটা কালজয়ী নাম বুম্বাদা আর চটি গল্পে অমর কথাশিল্পী আমাদের বুম্বাদা । দু জনেই জুগ জুগ জিও । ভালো থাক । সুস্থতা কামনা করি ।
[+] 2 users Like Gurudev's post
Like Reply
তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ফিরে এসো বুম্বা। সবাই অপেক্ষা করছে তোমার জন্য।   

[Image: Images-2-2-1.jpg]

[+] 2 users Like Somnaath's post
Like Reply
ফিরে আসবেন কব। অপেক্ষায় আছি বড় একটা আপডেটের জন্য।
[+] 1 user Likes rpsanam's post
Like Reply
(12-08-2023, 06:28 PM)Sanjay Sen Wrote:
[Image: images-6.jpg]

[Image: images-5.jpg]

[Image: images-4.jpg]

[Image: images-3.jpg]

কিছুই না, তোমাকে একটু charged up করার জন্য দিলাম এই ছবিগুলো।  Big Grin

এসব দেখলে একেবারে ফুল ১০০ % চার্জড  হয়ে ফিরে আসবে দাদা। Big Grin
এই গল্পের চরিত্রগুলো কি করতো জানিনা তবে আমার গপ্পের তাপস, মনোজ এরা সবাই কিন্তু এন্টেনা উঁচিয়ে ফেলেছে এমন সব ছবি দেখে। বলছে কবে আসবে সেই ক্ষণ যখন এতে ঢুকবে মোদের..... Big Grin


ইয়ার্কির বাইরে বলি খেয়াল রাখো নিজের। ঠিক না হওয়া পর্যন্ত এসব নিয়ে ভাবার প্রয়োজন নেই। ♥️
[+] 2 users Like Baban's post
Like Reply
(12-08-2023, 11:50 AM)Rohan raj Wrote:
আচ্ছা সাবধানে থেকো।

(12-08-2023, 11:17 PM)Gurudev Wrote: ভারতীয় সিনেমায় একটা কালজয়ী নাম বুম্বাদা আর চটি গল্পে অমর কথাশিল্পী আমাদের বুম্বাদা । দু জনেই জুগ জুগ জিও । ভালো থাক । সুস্থতা কামনা করি ।

(13-08-2023, 11:45 AM)Somnaath Wrote: তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ফিরে এসো বুম্বা। সবাই অপেক্ষা করছে তোমার জন্য।   

(13-08-2023, 09:37 PM)rpsanam Wrote: ফিরে আসবেন কব। অপেক্ষায় আছি বড় একটা আপডেটের জন্য।

(13-08-2023, 10:17 PM)Baban Wrote:
এসব দেখলে একেবারে ফুল ১০০ % চার্জড  হয়ে ফিরে আসবে দাদা। Big Grin
এই গল্পের চরিত্রগুলো কি করতো জানিনা তবে আমার গপ্পের তাপস, মনোজ এরা সবাই কিন্তু এন্টেনা উঁচিয়ে ফেলেছে এমন সব ছবি দেখে। বলছে কবে আসবে সেই ক্ষণ যখন এতে ঢুকবে মোদের..... Big Grin


ইয়ার্কির বাইরে বলি খেয়াল রাখো নিজের। ঠিক না হওয়া পর্যন্ত এসব নিয়ে ভাবার প্রয়োজন নেই। ♥️

সবাইকে অনেক ধন্যবাদ  thanks আজ রাতেই চার চারটি আপডেট আসছে একসঙ্গে। 
[+] 2 users Like Bumba_1's post
Like Reply
সুস্থ হয়ে উঠেছেন তাহলে। পড়ার অপেক্ষায় রইলাম পর্ব গুলো।
[+] 1 user Likes কাদের's post
Like Reply
[Image: Polish-20230412-170640818.jpg]

(৮)

ইউসুফের বলা শেষ কথাগুলো যতবার সৈকতের কানে বাজছিলো, ততবার তার বুকের ধরফরানি বেড়ে যাচ্ছিলো। দরজা খুলে সৈকত দোতলার ঘরে ঢোকার পর তার সঙ্গে নিজের ছেলে আর ঋষিকে দেখে অনেকটাই নিশ্চিন্ত হলেন বন্দনা দেবী।

"বাইরে এতো বৃষ্টি পড়ছে অথচ তোরা একটুও ভিজিসনি, অবাক কান্ড!" সন্দেহ প্রকাশ করে জিজ্ঞাসা করলো রজত বণিক।

এর উত্তরে কি বলবে বুঝতে না পেরে ঋষি এবং সৈকত পরস্পরের দিকে মুখ চাওয়াচাওয়ি করতে থাকলো। "ভিজবে কি করে? ওরা তো ক্যাব থেকে নেমে বৃষ্টির ভয়ে বিগ বাজারের ভেতর ঢুকে বসেছিলো। আমি টিনাকে ছেড়ে দিয়ে ফেরার সময় ওখানে ঢুকেছিলাম পেচ্ছাপ করতে। তখনই ওদের সঙ্গে দেখা। ফেরার সময় আমার গাড়ি করেই তো ফিরলো ওরা দু'জনে। আমিও কি ভিজেছি? দেখো দেখো .." ধূর্ত ইউসুফের চটজলদি এই জবাব শুনে মনে হলো রজত বাবু কথাগুলো বিশ্বাস করেছেন।

"তোমার সব শর্ত মেনে নিয়েছি আমি। তুমি তোমার ছেলের সামনে এ্যাক্টিং করতে চেয়েছিলে, সেও এসে হাজির হয়েছে। এবার শ্যুটিং শুরু করবো আমরা, কিন্তু তার আগে একটা বন্ড পেপারে সই করতে হবে তোমাকে। চিন্তা করার কিছু নেই, এটা সব অভিনেতা অভিনেত্রীদের করতে হয়। আগে বলেছিলাম সিনটা ঠিকঠাক উতরে দিতে পারলে টাকা দেবো। কিন্তু এখন বলছি পেপারে সই করার সঙ্গে সঙ্গে তোমাকে পঁচিশ হাজার টাকা দিয়ে দেবো আমি। পেপারে লেখা আছে তুমি সজ্ঞানে, স্বইচ্ছায় এই ফিল্মের শুটিং করছো। এর জন্য কেউ তোমাকে জোর করেনি। আর যদি মাঝপথে শুটিং ছেড়ে চলে যাও, তাহলে তোমার বিরুদ্ধে চাইলে আইনত ব্যবস্থা নিতে পারে প্রোডাকশনের কর্তৃপক্ষ। কোনো জোর জবরদস্তি নেই, নিজেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ঠিক করে দেখো তুমি সই করবে কিনা .." নিজের বারমুডার পকেট থেকে একটা স্ট্যাম্প পেপার বের করে বন্দনা দেবীর দিকে বাড়িয়ে দিয়ে কথাগুলো বললো রজত বাবু।

পিসেমশাইয়ের উপরোক্ত উক্তিতে তার মায়ের উদ্দেশ্যে সৈকতের চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করছিলো, ''মা প্লিজ ওই বন্ড পেপারটায় সই করো না। ওটা কোনো মামুলি কাগজ নয়, ওটা তোমাকে শৃঙ্খলে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলার প্রথম পদক্ষেপ।'' কিন্তু গলা দিয়ে একটা কথাও বের হলো না তার। সৈকত দেখলো তার চোখের সামনে সাধাসিধে, সরল প্রকৃতির এবং কিছু ক্ষেত্রে লোভ সংবরণ করতে না পারা তার মা রজত বণিকের কাছ থেকে একটা দুশো টাকার বান্ডিল আর একটা পঞ্চাশ টাকার বান্ডিল নিয়ে নিজের ভ্যানিটি ব্যাগের মধ্যে ঢুকিয়ে রেখে দিয়ে, তারপর স্টাম্প পেপারটায় সই করে দিলো।

★★★★

"অনেক কথা হয়েছে, এবার কাজে ফেরা যাক। আমার আর ঝুমার সিনটা শ্যুট করা হবে এখন। সবাই নিজেদের পজিশন নিয়ে নাও। ইউসুফ, ক্যামেরা রেডি করো। সৈকত আর ঋষি তোরা দু'জনে চুপচাপ সোফার উপর বসে থাক, কোনো কথা বলবি না। আচ্ছা, আমাদের তো বাড়ির ভেতর রাতের বেলার কোনো একটা সিকোয়েন্স শ্যুট করার কথা। তাহলে ঝুমার কি এত সেজেগুজে থাকাটা জাস্টিফাই হবে? নাকি ওকে একটা হাল্কা রাতপোশাক দেবো?" কথাগুলো বলে আলমারিটার দিকে এগিয়ে গেলো রজন বণিক।

"উঁহু উঁহু .. এত তাড়াহুড়ো করার দরকার নেই। আমি কি বলছি, সেটা মন দিয়ে শোনো আগে। এরপর নাইটড্রেস পড়ে অথবা অন্য কিছু পড়ে সিন করার অনেক সুযোগ পাবে ঝুমা। প্রথম সিনটা শাড়ি পড়েই হোক। আজকে তো বিশ্বকর্মা পুজো, আজকের দিনটা নিয়েই না হয় হোক দৃশ্যটা। সিনটা এরকম হবে .. ঝুমা ঠাকুর দেখে বাড়ি ফিরেছে, আর তুমি বাড়িতেই আছো। এখন যেভাবে রয়েছো, সেভাবেই থাকবে .. খালি গায়ে আর বারমুডা পড়ে। ঝুমা, তুমি ওই দরজাটার সামনে গিয়ে দাঁড়াও। আমি অ্যাকশন বললে তারপর হেঁটে এইদিকে আসবে। আর পার্টনার তুমি খাটের উপর গিয়ে বসো। আমি অ্যাকশন বলার পর ঝুমা যখন এইদিকে আসবে তখন তুমি খাট থেকে নেমে ওর দিকে এগিয়ে যাবে। ঝুমাকে তো এমনিতেই ফাটাফাটি লাগছে শাড়িতে। নিজের বউকে এত সুন্দর করে সাজতে দেখে তার স্বামী কি করবে বা বলবে সেটা নিশ্চয়ই তোমাকে বলে দিতে হবে না পার্টনার? আর ঝুমা, তোমাকে বলছি মন দিয়ে শোনো। আমাদের মুভিতে কোনো স্ক্রিপ্ট থাকে না, কোনো ডায়ালগ থাকে না। কথার পৃষ্ঠে কথা বলে সিকোয়েন্স তৈরি করে নিতে হয়। প্রথম প্রথম একটু অসুবিধা হলেও, ধীরে ধীরে শিখে যাবে। যখন মনে হবে এরপরে কি বলবে বুঝতে পারছো না, তখন চুপ করে থাকবে। অপ্রাসঙ্গিক কথা বলে সিনটা নষ্ট করবেনা। এবার একটা সারপ্রাইজ আছে। আজকের সিনগুলো মোটেও আমি শ্যুট করবো না। আই এম ফিলিং টায়ার্ড। তাছাড়া একটু পরে আমারও তো সিন রয়েছে। আজ সবকিছু ক্যামেরাবন্দি করবে আমার পার্টনার অর্থাৎ মিস্টার রজত বণিকের সুযোগ্য পুত্র ঋষি। তুই তো আমার কাছ থেকে এতদিনে ক্যামেরার সমস্ত খুঁটিনাটি, কি করে ফিল্ম শুট করতে হয় .. এই সবকিছু জেনে নিয়েছিস। আজকে কিন্তু তোর পরীক্ষা, কোনো প্রশ্ন না করে, কোনো কথা না বলে যতক্ষণ না আমি অথবা তোর বাবা তোকে থামতে বলছি, ততক্ষণ চুপচাপ মুখ বুঝে শ্যুট করে যাবি। দেখি এই পরীক্ষায় পাস করতে পারিস কিনা! তোমার কোনো আপত্তি নেই তো পার্টনার?" ঋষির হাতে ডিএসএলআর ক্যামেরাটা তুলে দিয়ে মন্তব্য করলো ইউসুফ।

"ও যদি ঠিকঠাক সবকিছু করতে পারে, তাহলে তো আমার আপত্তি থাকার কথা নয়। কিন্তু আমার সন্দেহ আছে ও আদৌ ক্যামেরা চালাতে জানি কিনা.." রজত বাবুর এই কথায়, "তোমার কোনো ধারণাই নেই নিজের ছেলের সম্পর্কে। চিরকাল আন্ডার-এস্টিমেট করে এসেছো ওকে। ও আর কিছু জানুক আর না জানুক, ক্যামেরা সম্পর্কে আমার থেকে বেশি জ্ঞান ঋষির। সে প্রমাণ আজ তুমি পাবে।" এইরূপ উক্তি করলো ইউসুফ।

এই মুভিতে তাকে তার নন্দাইয়ের স্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করতে হবে শুনে প্রথমে কিছুটা অপ্রস্তুতে পড়ে গেলেও, বর্তমানে তার ছেলে সামনে রয়েছে, উপরি পাওনা হিসেবে ক্যামেরা হাতে থাকবে তার ভাগ্নে, অর্থাৎ তার ননদের ছেলে। নিজের জন্য এতকিছু ভালো খবর শুনে বন্দনা দেবীর মনে হলো, এটা একটা পারিবারিক সিনেমা হতে চলেছে। হাসিমুখে দরজার কাছে গিয়ে দাঁড়ালেন তিনি। সেই দৃশ্য দেখে মনে মনে প্রমাদ গুনলো সৈকত। শুরু হলো শ্যুটিং ..

★★★★

সৈকত লক্ষ্য করলো, ইউসুফ "অ্যাকশন" বলা মাত্রই খাট থেকে নেমে বিছানার দিকে আগত তার মাতৃদেবীর দুটোহাত চেপে ধরলো পিসেমশাই। তারপর মুহূর্তের মধ্যে বন্দনা দেবীকে নিজের দিকে পিছন করে ঘুরিয়ে নিয়ে তার হাতদুটো ছেড়ে দিয়ে নিজের দুই হাত দিয়ে দু'পাশ থেকে সাঁড়াশির মতো উনার কোমরটা জড়িয়ে ধরে সৈকতের মায়ের গালে নিজের নাকটা দু'বার ঘষে নিয়ে বললো, "আজ তোমাকে এই শিফনের শাড়ি আর স্লিভলেস ব্লাউজে দারুন সেক্সি লাগছে সোনা। তোমার এই রূপ দেখে আমি আর নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারছি না। আজ সারারাত খুব আদর করবো তোমাকে।"

"এক মিনিট এক মিনিট .. ছাড়ুন আমাকে। কি করছেন এসব? আর কি যা তা বলছেন এগুলো? আমি আপনার আপন শ্যালকের স্ত্রী, এটা ভুলে গেলেন? তাছাড়া আমাদের ছেলে এখানে উপস্থিত হয়েছে!" রজত বাবুর বাহুবন্ধন থেকে নিজেকে ছাড়ানোর চেষ্টা করতে করতে এইরূপ উক্তি করলেন বন্দনা দেবী।

"কাট কাট .. আমি একটু আগে কি বললাম তোমাকে?আমাদের মুভিতে কোনো স্ক্রিপ্ট থাকে না, কোনো ডায়ালগ থাকে না। কথার পৃষ্ঠে কথা বলে সিকোয়েন্স তৈরি করে নিতে হয়। অভিনয় করার সময় যখন তোমার মনে হবে এরপরে কি বলবে বা কি করবে বুঝতে পারছো না, তখন চুপ করে থাকবে। ক্যারেক্টার থেকে বেরিয়ে কোনো কথা বলে সিনটা নষ্ট করবে না। দিলে তো সিনটা নষ্ট করে? আরে এটা তো একটা সিনেমার শ্যুটিং হচ্ছে, আর এখানে তোমরা জাস্ট অভিনয় করছো। এর বেশি তো কিছু নয়! তুমি একটু প্রফেশনাল হও ঝুমা। তখন তো নিজেই বললে, তুমি নাকি সিনেমার পোকা, প্রচুর সিনেমা দেখো। সিনেমায় দেখোনি, বাড়িতে কেউ না থাকলে সেই সময় হঠাৎ করে নিজের সুন্দরী স্ত্রী এইরকম সেক্সি অবতারে অবতীর্ণ হলে তার স্বামী কি বলে বা কি করে? না না, তুমি নিজেই বলো রজত কি কিছু ভুল করেছে? আর তুমি বলছো এখানে তোমাদের দু'জনের ছেলেই উপস্থিত রয়েছে। আমি দুজনকেই জিজ্ঞাসা করছি, এই সিনে কি আনফেয়ার এবং অযৌক্তিক কিছু হয়েছে বলে মনে হচ্ছে?" ইউসুফের কথা শেষ হওয়া মাত্রই একজন সি-গ্ৰেড ফিল্মের পাকা টেকনিশিয়ানের মতো ঋষি জবাব দিলো, "আরে এটা খুব নরম্যাল মামী, শ্যুটিং তো এইরকমই হয়। আমরা তো সবাই রয়েছি এখানে, তুমি নিশ্চিন্তে অভিনয় করে যাও।"

ক্যামেরা হাতে পেয়েই তার পিসতুতো দাদা ঋষির হঠাৎ করে বদলে যাওয়া এই রূপ দেখে শুধু অবাকই হলো না সে, তার সঙ্গে এটাও মনে হলো .. এই অকুল পাথারে খড়কুটোর মতো যে সঙ্গী সে একটু আগে পেয়েছিলো, তাকে হারিয়ে আবার সে একা হয়ে গেলো। ঋষির মন্তব্যের পর, ইউসুফ তার দিকে তাকাতেই 'এই দৃশ্যে তারও কোনো আপত্তি নেই' এইরূপ একটা ইঙ্গিত করে, সম্মতি জানিয়ে দিলো সৈকত।

একদিকে ইউসুফের অকাট্য যুক্তি, অন্যদিকে তার ছেলে এবং তার পুত্রসম ঋষির, এই যুক্তিকে সমর্থন করার ফলে বন্দনা দেবীর আর কিছুই বলার থাকলো না। তার শ্যালকের স্ত্রীর মৌনতাকেই সম্মতির লক্ষণ ধরে নিয়ে অতিমাত্রায় সাহসী হয়ে উঠলো রজত বণিক।

"ধরে নাও আমি এখন যাকে বিয়ে করেছি, সে একসময় অন্য একজনের স্ত্রী ছিলো এবং আমার পূর্ব পরিচিতা ছিলো। তাই অতীতের রেফারেন্স টেনে আমি কিন্তু মাঝে মাঝে নিজের ক্যারেক্টার থেকে বেরিয়ে গিয়ে এমন কিছু কথা বলবো, যেটাকে তোমাদের হয়তো অপ্রাসঙ্গিক মনে হতে পারে। কিন্তু আসলে সেগুলো মোটেও irrelevant কথা নয়, তাই তখন যেন আমাকে কেউ না আটকায়!" এই কথাগুলো বলে, "তোমার গায়ের গন্ধটা এখনো আগের মতোই রয়েছে ঝুমা। কি মাখো বলো তো? নাকি এটাই তোমার অরিজিনাল শরীরের গন্ধ? এই স্মেলটা আমাকে পাগল করে দেয় .." এইরূপ উক্তি করে বন্দনা দেবীর ঘাড়ে, গলায়, গালে নাক ঘষতে ঘষতে মেয়েলী পারফিউম মিশ্রিত তার নারীর শরীরের মাদকতায় ভরা কামঘন গন্ধ শুঁকতে লাগলো রজত বণিক।

"এই .. এটা কি ধরনের অসভ্যতা! ছাড়ুন প্লিজ আমাকে।" রজত বাবুর বাহুবন্ধনে আকুতি করে উঠলেন বন্দনা দেবী।

"হাতের নাগালে এরকম একটা ডবকা মাল থাকলে, মানে আমি বলতে চাইছি, এরকম একজন সুন্দরী আর সেক্সি বউ থাকলে, তাকে ছেড়ে দেওয়া মানে তো পাপ করা। এই পাপ কাজ করলে তো আমার নরকেও স্থান হবে না ঝুমা! আচ্ছা, নিজের স্বামীকে কেউ আপনি-আজ্ঞে করে, বলো তো?" কথাগুলো বলে বন্দনা দেবীর ঘাড়ে নিজের নাকটা গুঁজে দিয়ে এক ঝটকায় তার পেটের উপর থেকে শিফনের শাড়ির আঁচলটা সরিয়ে দিয়ে সৈকতের চোখের সামনে তার মায়ের চর্বিযুক্ত নগ্ন ফুলো তলপেটটা খামচে ধরলো রজত বণিক।

"আহহহহহহহ .." গলা দিয়ে এরকম একটা আওয়াজ বেরিয়ে এলো বন্দনা দেবীর। সৈকত দেখলো ইউসুফের চোখের ইশারায় একজন প্রফেশনাল সিনেমাটোগ্রাফারের মতো তার মায়ের ঠিক সামনে হাঁটু গেড়ে বসে ক্যামেরার লেন্সটা তার পেটের উপর ফোকাস করলো ঋষি।

"এরকম একটা চর্বিওয়ালা খতরনাক পেটি আর উত্তেজক গভীর নাভি দেখিয়ে এতক্ষণ প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঠাকুর দেখে এলো আমার সেক্সি বউটা। কোনো দুষ্টু ছেলে বা কোনো অসভ্য কাকু হাত বোলায়নি তো আমার বউয়ের এই নরম স্পঞ্জের মতো পেটিটাতে? কিংবা কেউ নেড়ে ঘেঁটে দেখেনি তো আমার বউটার এই গভীর নাভিটাকে?" অসম্ভব উত্তেজক এবং অত্যন্ত অশ্লীল এই কথাগুলো বলে বন্দনা দেবীর গভীর নাভির ফুটোর মধ্যে নিজের তর্জনীটা ঢুকিয়ে দিয়ে ঘোরাতে লাগলো রজত বণিক।

"ছাড়ুন আমাকে, ছাড়ুন প্লিজ .. কি করছেন কি এগুলো? আঙুলটা বের করুন ওখান থেকে। আমার ছেলেটা দেখছে তো .. ছিঃ ছিঃ কি লজ্জার ব্যাপার .." মুখে এই কথাগুলো বলে নিজেকে রজত বাবুর নাগপাশ থেকে মুক্ত করার চেষ্টা চালিয়ে গেলেও, সৈকত লক্ষ্য করলো তার মায়ের ওভাল আকৃতির বেশ বড়সড় গভীর নাভির গর্তটার মধ্যে তার পিসেমশাই নিজের আঙুলটা ঢুকিয়ে যতবার ঘোরাচ্ছিল, ততবার কেঁপে কেঁপে উঠছিলো তার মায়ের সমগ্র তলপেট।

"তুমি তো নিজেই চেয়েছিলে তোমার ছেলের সামনে শ্যুটিং করতে। এখন তো লজ্জা পেলে হবে না সোনা! সবে তো শুরু। আনন্যাচারাল অথবা আনফেয়ার কিছু দেখলে সৈকত আর ঋষি দু'জনেই প্রতিবাদ করতো। ওরা যখন কিছু বলছো না, তখন তুমি শুধু শুধু কেনো চাপ নিচ্ছো বলো তো?" কথাগুলো বলার ফাঁকে খুব সন্তর্পনে বন্দনা দেবীর কাঁধের কাছে ব্লাউজের সঙ্গে আটকানো ব্রোচের (এটির সূচালো অংশ কাপড়ের পাতলা অংশ ভেদ করে অনেকগুলো অংশকে এক করে এবং অংশগুলো লুপের ভেতর আবদ্ধ থাকে বলে চাহিদা মাফিক সজ্জা করা যায়। সূচালো মাথাটা অন্য দন্ডে থাকা সিলভার, টিন অথবা সোনার তৈরী আবদ্ধক আবরণে আটকে থাকে। সেফটিপিনের অপর পাশে একটি স্প্রিং থাকে যেটি আবদ্ধক থেকে সূচালো দন্ডটি আলাদা করলে সমগ্র লুপ বা সেফটিপিনকে প্রসারিত করে। প্রাচীনকাল থেকে এটি কাপড়ের সাজসজ্জার অন্যতম সহায়ক উপকরণ। ভারতীয়  শাড়ির বিভিন্ন ধরনের পরিধান শৈলীতে এটি ব্যবহার করা হয়) পিনটা খুলে নিয়ে, ব্রোচটা আবার যথাস্থানে আটকে দিলো রজত বাবু। এর ফলে সৈকতের মায়ের পাতলা শিফনের শাড়ির আঁচলটা কালো রঙের পাতলা সুতির কাপড়ের স্লিভলেস ব্লাউজ দ্বারা আবৃত তার বক্ষ যুগলের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে তৎক্ষণাৎ নিচে খসে পড়ে গেলো।

মুহূর্তের মধ্যে ঘটে যাওয়া এই ঘটনার আঁচ যখন বন্দনা দেবী পেলেন, ততক্ষণে তার শাড়ির আঁচল মাটিতে লুটোচ্ছে। নিচু হয়ে মাটি থেকে আঁচলটা তুলতে যাবেন সেই মুহূর্তে, "আমার মনে হয় কোনো কারণে তোমার ব্রোচের পিনটা ভেঙে গিয়ে আঁচলটা খুলে গেছে। এখন হাজার চেষ্টা করলেও শাড়ির আঁচলটা ব্লাউজের সঙ্গে লাগাতে পারবে না। তাই বলছি don't touch, ওটা ছেড়ে দাও, ওইভাবেই থাকুক। হাজব্যান্ড ওয়াইফ যখন রোমান্স করবে, তখন তো জামাকাপড় একটু অগোছালো হবেই। সব বিষয়ে এতটা কেয়ারফুল হওয়ার দরকার নেই। আরে পার্টনার, তুমি থামলে কেনো? তোমার কাজ তুমি চালিয়ে যাও।" ধূর্ত শয়তান ইউসুফের এই উক্তিতে সৈকতের মায়ের হাত তার শাড়ির আঁচল পর্যন্ত পৌঁছানোর আগেই আঁচলটা নিজের হাতের মুঠোয় নিয়ে পিছন দিকে ঘুরিয়ে এমনভাবে পেঁচিয়ে ধরলেন যাতে বন্দনা দেবী নিজের হাত পিছনে নিয়ে গিয়েও ওটা না ধরতে পারে।

ঘোড়ার লাগাম একজন অভিজ্ঞ ঘোড়-সওয়ারেরের হাতে থাকলে, সে যেমন ঘোড়াটিকে নিজের ইচ্ছামতো নিয়ন্ত্রণ করতে পারে! ঠিক তেমন শাড়ি পরিহিতা কোনো মহিলার আঁচলের খুঁট একজন প্রকৃত মাগীবাজ এক্সপেরিয়েন্সড পুরুষের হাতে থাকলে, সেও ওই মহিলাকে নিজের ইচ্ছামতো নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়।

সৈকত দেখলো শাড়ির আবরণ সরে যাওয়ার ফলে তার পূজনীয়া মাতৃদেবীর পাতলা সুতির কাপড়ের স্লিভলেস ব্লাউজ আবৃত বড় বড় ফুটবলের মতো মাইদুটো শ্বাস-প্রশ্বাসের তালে তালে ওঠা নামা করছে। এমনিতে বন্দনা দেবী নাভির নিচে শাড়ি পরলেও, আজ সম্ভবত তার মা শাড়িটা নাভির একটু বেশি নিচেই বেঁধেছিলো। কারণ শাড়ির আঁচল শরীরের সম্মুখভাগ থেকে সরে যেতেই বন্দনা দেবীর চর্বিযুক্ত মাখনের মতো ঈষৎ ফোলা দাগহীন স্পঞ্জি তলপেট আর কোমরের গভীর খাঁজ সবকিছু উন্মুক্ত হলো সৈকতের চোখের সামনে। সে দেখলো পিসেমশাই একহাতে আঁচলের খুঁটটা ধরে রেখে, তার মায়ের নাভির গর্তটার মধ্যে থেকে নিজের তর্জনীটা বের করে কোমরের কাছে শাড়িটা যেখানে গোঁজা ছিলো, সেখানে নিয়ে গেলো। এরপর মুহূর্তের মধ্যে নিজের আঙুলের কেরামতিতে শাড়ির যে অংশটা সায়ার ভেতর গোঁজা ছিলো, সেটা বের করে আনলো। তারপর বন্দনা দেবী কোনো রিয়্যাকশন দেওয়ার আগেই এক হ্যাঁচকা টানে পুরো শাড়িটা কোমর থেকে খুলে ফেলে সোফার উপর ছুঁড়ে দিলো। শাড়িটা গিয়ে পড়লো সোফার উপর বিরাজমান সৈকতের মুখের উপর।

এখনো যদি ব্যাপারটা সে না আটকাতে পারে, তাহলে অনেক দেরি হয়ে যাবে। তাকে প্রতিবাদ করতেই হবে। ''come on সৈকত you have to do it ..'' ভেতর থেকে বলে উঠলো তার অন্তরাত্মা। শাড়িটা তাড়াতাড়ি নিজের মুখের উপর থেকে সরিয়ে সোফা থেকে উঠে দাঁড়ালো সৈকত। তারপর এগিয়ে এসে সপাটে একটা চড় মারলো তার পিসেমশাইয়ের গালে। ঠিক সেই মুহূর্তে এক মহিলা কন্ঠ আকুতি করে কাঁদো কাঁদো গলায় বলে উঠলো, "এটা কি করলেন রজত দা? আমার শাড়িটা খুলে ফেললেন কেন? হে ভগবান .."

'এটা তো তার মায়েরই গলা। কিন্তু সে তো তার পিসেমশাইকে চড় মেরেছে! এখন তো তার পিসেমশাইয়ের আর্তনাদ করে ওঠার কথা, কিন্তু তার মা কাঁদছে কেনো?' ভাবনার ঘোর কাটলো সৈকতের। তার মায়ের সিফনের শাড়িটা হাতে নিয়ে নিজেকে সোফার উপরে চোখ বন্ধ করে বসা অবস্থায় আবিষ্কার করলো সে। তারমানে একটু আগে যেটা ঘটেছে বলে সে মনে করছিলো, সেটা তার অলীক কল্পনা ছাড়া কিছুই নয়।

সামনের দিকে মাথা তুলে সৈকত দেখলো, কালো রঙের স্লিভলেস ব্লাউজ আর ওই একই রঙের চিকনের কাজ করা সায়া পড়ে হাতদুটো নিজের বুকের উপর জড়ো করে ঘরের ঠিক মাঝখানে দাঁড়িয়ে রয়েছে তার পূজনীয়া মাতৃদেবী। ওদিকে তার পিসেমশাই মুখে একটা পৈশাচিক হাসি এনে পুনরায় তার মায়ের ঘাড়ে মুখ গুঁজে দিয়ে, নিজের ডানহাতের মুঠোয় খামচে ধরলো বন্দনা দেবীর নাভি এবং তার চারপাশের মাংস।  

~ পরবর্তী আপডেট কিছুক্ষণের মধ্যেই আসছে ~
[+] 12 users Like Bumba_1's post
Like Reply




Users browsing this thread: 2 Guest(s)