Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আমাদের অর্জনসমূহ

আমাদের অর্জনসমূহঃ

ক) তাড়াশ থানার মামলা নং-০২, তারিখ-১৯-১১/১৯৮৯, ধারা-৩৯৯/৪০২ দঃবিঃ রুজু হয় এবং মামলা নং-০৩, তাং-১৯-১১-১৯৮৯ খ্রিঃ, অস্ত্র আইনের ১৯(ক)(চ) ও বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৬/৭৪ রুজু করা হয়। উক্ত মামলায় ০৬জন চরমপন্থী সর্বহারা সদস্যদেরকে আত্মসমর্পন করতে বাধ্য করা হয়।

খ) গত ০১-১২-২০০৭ খ্রিঃ তারিখে সিরাজগঞ্জ জেলার তাড়াশ থানাধীন দেশিগ্রাম ইউনিয়নে কাঠাগাড়ী বাজার মাঝে পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির ১০৪জন সদস্য স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়া আসে।

গ) গত ২৯-০৮-২০১৯ খ্রিঃ তারিখ রাত্রি ১২.৩০ ঘটিকার সময় তাড়াশ থানাধীন হাটিকুমরুল বনপাড়া মহাসড়কের ৭নং ব্রীজ হতে অনুমান ২০ গজ পশ্চিমে মহাসড়কের পার্শ্ব রাস্তার উপর একজোড়া মহিষ অজ্ঞাতনামা ১২/১৩ জন ডাকাত ডাকাতি করে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে তথ্যপ্রযুক্তি ও সোর্স ব্যবহার করে ১২জন ডাকাত গ্রেফতার করা হয়। তন্মধ্যে ০৬জন ডাকাত বিজ্ঞ আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। এ প্রেক্ষিতে তাড়াশ থানার মামলা নং-০৫, তারিখ-০২-০৯-২০১৯ খ্রিঃ, ধারা ৩৯৫/৩৯৭ পেনাল কোড রুজু হয়।
  
ঘ) কামারখন্দ থানাধীন কাশেম মোড়ে মহাসড়কের পার্শ্বে এক ব্যক্তির অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে অর্ধগলিত লাশ সনাক্তের মাধ্যমে তদন্তকালে জানা যায়, সাইদুল, মহানবী, মামুন একই ডাকাত চক্রের সদস্য। ঘটনার এক সপ্তাহ পূর্বে সাইদুল একটি চোরাই মোটরসাইকেল মহানবীর মাধ্যমে ৪০,০০০/- (চল্লিশ হাজার) টাকায় নূর হোসেনের কাছে বিক্রয় করে। উক্ত টাকা নিয়া দ্বন্ধ সৃষ্টি হলে টাকা দেয়ার কথা বলে আসামীরা সাইদুলকে ঘটনাস্থলে ডেকে নিয়ে মাফলার দিয়ে নাক মুখ পেঁচাইয়া মাথা মাটিতে ঠাসিয়া সাইদুলকে হত্যা করে। মহানবী ও নুর হোসেন ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি প্রদান করেন। বিক্রিত মোটরসাইকেল উদ্ধার হয়। এ সংক্রান্তে কামারখন্দ থানার মামলা নং-১৪, তারিখ-১৯-০২২০২০ খ্রিঃ, ধারা-৩০২/২০১/৩৪ দঃবিঃ রুজু হয়।

ঙ) গুরুত্বর জখম করে ডাকাতি করা ও মালামাল নিজ হেফাজতে রাখা। এনায়েতপুর থানার মামলা নং-০৭, তারিখ-২০-১১-২০১৯ খ্রিঃ, জিআর/৭৩/১৯, ধারা-৩৯৫/৩৯৭/৪১২ দঃ বিঃ। এজাহার-০৪, অজ্ঞাতনামা ০৭/০৮ জন আসামী। ০৫জন আসামী ১৬৪ ধরায় জবানবন্দি প্রদান করেন। চার্জশীট-৩১(২৭-০৬-২০২০) ০৭ জনের মধ্যে ০২ জনের নাম খারিজ করা হয়। ডাকাতির লুণ্ঠিত মালামাল সমূহ ঃ ৭১ভরি ১২ আনা স্বর্ণলঙ্কার-যার মূল্য ৪৫লক্ষ ৩৭ হাজার টাকা। ০১টি মোটরসাইকেল, নগদ ৫লক্ষ ১০ হাজার টাকা এবং ০১টি ল্যাপটপ-যার মূল্য ৪৫ হাজার টাকা। বর্তমানে মামলা বিচারাধীন।

চ) সিরাজগঞ্জ থানার মামলা নং-১৭, তারিখ-১০-১০-২০১৮ খ্রিঃ, ধারা-১৮৭৮ সালের অস্ত্র আইনের ১৯-এ। দেশীয় তৈরী ০৮টি ওয়ান শুটার গান ও ১৫টি কার্তুজ উদ্ধার করা হয়।

ছ) সিরাজগঞ্জ থানার মামলা নং-১৬, তারিখ-০৬-১১-১৯ খ্রিঃ, ধারা-১৮৭৮ সালের অস্ত্র আইনের ১৯-এ। দেশীয় তৈরী ২৯টি বন্দুক ও ০১টি কার্তুজ উদ্ধার করা হয়।

জ) বেলকুচি থানার মামলা নং-২২, তারিখ-২৮-০৮-২০২০ খ্রিঃ, ধারা-১৮৭৮ সালের অস্ত্র আইনের ১৯-এ। ০৮টি দেশীয় তৈরী পাইপগান উদ্ধার করা হয়।

ঝ) গত ০৩-০২-২০১৬ খ্রিঃ তারিখ শ্যামলীপাড়া বাসস্ট্যান্ড মহাসড়কের পাশে সন্ধ্যা অনুমান ৭.৪৫ ঘটিকার সময় পুরা বাস ভর্তি ৩৪জন ডাকাত ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৩০জনকে গ্রেফতার করা হয় ও ০৪জন ডাকাত পালিয়ে যায়। এ সংক্রান্তে উল্লাপাড়া থানার মামলা নং-০২, তারিখ-০৩-০২-২০১৬ খ্রিঃ, ধারা-৩৯৯/৪০২ দঃবিঃ রুজু হয়।

ঞ) সিরাজগঞ্জ থানার মামলা নং-৭১, তারিখ-২৮-১২-২০১৯ খ্রিঃ। ধারা-৩০২/৩৪ দঃ বিঃ। ভিকটিম সুমন(৩৮)। আসামী ০৭জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে। সুমন (৩য় লিঙ্গ) কে তার বন্ধুরা গলায় রশি দ্বারা শ্বাসরোধ করে হত্যা করার কথা স্বীকার করে আদালতে ফৌঃ কাঃ বিঃ ১৬৪ ধারা মোতাবেক জবানবন্দি দিয়েছে।

ইউনিটের বিশেষ কৃতিত্বঃ 

অপরাধ নিয়ন্ত্রণে, অবৈধ মালামাল এবং মাদকদ্রব্য উদ্ধারে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। বিগত বছরে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের লক্ষে সিরাজগঞ্জ জেলা পুলিশ কর্তৃক বিভিন্ন সময়ে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। বিশেষ কৃতিত্বের মধ্যে ২১৮টি জিহাদী বই, ২৩টি তাজা ককটেল, দেশীয় তৈরি ০৮টি ওয়ান শুটার গান, ২৯টি বন্দুক দেশীয় তৈরী, ১৬টি কার্তুজ, ০৩টি বিদেশী পিস্তল, ১৩টি গুলি, ৬টি ম্যাগাজিন, গ্রেনেট তৈরীর বিভিন্ন উপকরণ, ৭টি তাজা ককটেল, ২টি বিস্ফোরিত ককটেল, দেশীয় তৈরী ৮টি পাইপগান উদ্ধার করা হয়। এছাড়াও সর্বহারা পার্টির সদস্য গ্রেফতার, ডাকাত গ্রেফতার করা সহ বিভিন্ন মামলার রহস্য উদঘাটন করা হয়। এতদসংক্রান্তে মামলা রুজু পূর্বক আসামীদেরকে গ্রেফতার করতঃ আদালতে সোপর্দ করা হয়।